ঢাকা প্রেস নিউজ
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ আশ্বস্ত করেছেন যে, দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের কোনো অভাব হবে না।
গত বুধবার (৯ অক্টোবর), সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, "মূল্যস্ফীতির হার ইতিমধ্যে ১% কমেছে। আমরা তেল ও চিনির ওপর শুল্ক কমিয়েছি। এছাড়া, মসুর ডাল, এলএনজি এবং কৃষি সার আমদানির অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে।"
সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, "আমি জানি আপনারা সবাই দ্রব্যমূল্য কমার জন্য অধৈর্য। তবে এই প্রক্রিয়াটি কিছুটা জটিল। মূল্যস্ফীতি হঠাৎ করে বাড়েনি, তাই কমতেও কিছু সময় লাগবে। বাজারে নানা ধরনের কারণে দাম বাড়ে। উৎপাদন, বিপণন, চাঁদাবাজি এমনকি বাজারে নতুন ব্যবসায়ীদের আগমনও দাম বাড়াতে ভূমিকা রাখে।"
সাংবাদিকরা যখন ডিমের দাম কমার বিষয়ে প্রশ্ন করেন, তখন অর্থ উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা উল্লেখ করেননি। তিনি বলেন, "ডিমের দাম কমাতে আমরা কাজ করছি, তবে এখনই সঠিক সময় বলতে পারছি না।"
সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। যদিও দাম কমাতে কিছু সময় লাগতে পারে, সরকার আশাবাদী যে খুব শীঘ্রই ভোক্তারা স্বস্তি পাবেন।