বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনী (১৮৬১-১৯৪১)

প্রকাশকালঃ ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০১:২২ অপরাহ্ণ ৩৬৯৪ বার পঠিত
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনী  (১৮৬১-১৯৪১)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার এক ধনী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন দেবেন্দ্রনাথ ও সারদা দেবীর নবম পুত্র।  রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের প্রাথমিক শিক্ষা ওরিয়েন্টাল সেমিনারি স্কুলে হয়েছিল। কিন্তু প্রচলিত শিক্ষা পছন্দ না হওয়ায় বেশ কয়েকজন শিক্ষকের অধীনে বাড়িতেই পড়াশোনা শুরু করেন।

 

শিক্ষা:

 

রবীন্দ্রনাথ প্রথাগত স্কুলে পড়াশোনা করেননি।তিনি বাড়িতে শিক্ষকদের অধীনে শিক্ষা লাভ করেন।তিনি ইংরেজি, সংস্কৃত, বাংলা, ইতিহাস, দর্শন এবং বিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষা লাভ করেন।

 

সাহিত্যকর্ম:

 

রবীন্দ্রনাথ একজন কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, ছোটগল্পকার, সংগীতজ্ঞ এবং চিত্রশিল্পী ছিলেন।তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রায় সকল শাখায় অসামান্য অবদান রেখেছেন।তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে "সোনার তরী", "গীতাঞ্জলি", "গীতবিতান" ইত্যাদি।তার উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে "গোরা", "ঘরে বাইরে", "চোখের বালি" ইত্যাদি।তার উল্লেখযোগ্য নাটকের মধ্যে রয়েছে "রাজা", "ডাকঘর", "অচলায়তন" ইত্যাদি।

 

পুরস্কার ও সম্মাননা:

 

রবীন্দ্রনাথ ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।তিনি ভারতের প্রথম নোবেল বিজয়ী।তিনি "গুরুদেব", "কবিগুরু" এবং "বিশ্বকবি" আখ্যায় ভূষিত হন।

 

মৃত্যু :

 

রবীন্দ্রনাথ ৭ই আগস্ট, ১৯৪১ সালে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান:

 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে একজন অসামান্য ব্যক্তিত্ব।তিনি বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বের কাছে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।তিনি বাংলা গানের এক নবজাগরণের সূচনা করেন।তিনি শিক্ষাক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।