দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, উভয়ই পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

প্রকাশকালঃ ১৪ জুলাই ২০২৪ ০৪:১৩ অপরাহ্ণ ৫১৭ বার পঠিত
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার, উভয়ই পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ।

ঢাকা প্রেস নিউজ
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার সকলের জন্যই ভালো, তবে কিছু ব্যক্তির জন্য কিছু খাবার বিশেষ উপকারী হতে পারে।


 

কোন দুগ্ধজাত খাবারটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো হবে তা নির্ভর করে আপনার বয়স, স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং পুষ্টির চাহিদার উপর।
 

কিছু বিষয় মনে রাখবেন:

ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা: যদি আপনার ল্যাকটোজ অসহিষ্ণুতা থাকে, তাহলে ল্যাকটোজ-মুক্ত দুধ বা দইয়ের বিকল্প খুঁজুন।

চর্বি: পুরো চর্বিযুক্ত দুধে সবচেয়ে বেশি চর্বি থাকে, এরপর আংশিক চর্বিযুক্ত এবং স skimmed দুধ। যদি আপনি আপনার চর্বির ।

চিনি: মিষ্টি, আইসক্রিম এবং কিছু ফ্লেভারযুক্ত দইতে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। এগুলো সীমিত পরিমাণে খান।

ক্যালসিয়াম: দুগ্ধজাত খাবার ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস। হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
 

কিছু দুগ্ধজাত খাবার এবং তাদের সুবিধা:

দুধ: প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ এবং ডি-এর একটি ভালো উৎস।

দই: প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, ডি এবং প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ যা হজম স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

ছানা/পনির: প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন বি-12-এর একটি ভালো উৎস।

ঘি: ভিটামিন এ, ডি এবং K-এর একটি ভালো উৎস। এটি অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যও ধারণ করে।

মাখন: ভিটামিন এ, ডি এবং ই-এর একটি ভালো উৎস।
 

কিছু দুগ্ধজাত খাবার যা সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত:

  • মিষ্টি: প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং ক্যালোরি থাকে।
  • আইসক্রিম: প্রচুর পরিমাণে চিনি, চর্বি এবং ক্যালোরি থাকে।
  • চিজ: স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটে উচ্চ হতে পারে।
  • মায়োনিজ: ট্রান্স ফ্যাটে উচ্চ হতে পারে।
  • পায়েস: প্রচুর পরিমাণে চিনি, চর্বি এবং ক্যালোরি থাকে।
  • ক্ষীর: প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং ক্যালোরি থাকে।
  • গুঁড়ো দুধ: প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকতে পারে এবং ক্যালসিয়াম কম থাকে।
  • মিল্ক ক্রিম: প্রচুর পরিমাণে চর্বি এবং ক্যালোরি থাকে।
     

পরামর্শ: একজন পুষ্টিবিদের সাথে কথা বলুন যিনি আপনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্য পরিকল্পনা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারেন যাতে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত পুষ্টি অন্তর্ভুক্ত থাকে।