|
প্রিন্টের সময়কালঃ ১২ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ণ     |     প্রকাশকালঃ ২৫ মে ২০২৪ ০৪:৪২ অপরাহ্ণ

ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় অঞ্চলে ৩০০-৩৫০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা 


ঘূর্ণিঝড়ে উপকূলীয় অঞ্চলে ৩০০-৩৫০ মিলিমিটার বৃষ্টির সম্ভাবনা 


বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেছেন, গভীর নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়টি সৃষ্টি হলে এর নাম হবে ‘রেমাল’। যার প্রভাবে উপকূলীয় অঞ্চলে ৩০০-৩৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে। সেজন্য সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ করা হতে পারে বলেও জানান তিনি। 
 

শনিবার (২৫ মে) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

 

মো. আজিজুর রহমান বলেন, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তরদিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় (১৮.২° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯.৮° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে। এটি আজ দুপুর ১২টায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৫০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৪২৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। অপরদিকে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া গভীর নিম্নচাপটি শনিবার রাত ৯টার মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঘূর্ণিঝড়টি সৃষ্টি হলে একটানা বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০-১২০ কিলোমিটার হতে পারে। সেজন্য ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা দেখা দেওয়ায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।


সম্পাদকঃ সারোয়ার কবির     |     প্রকাশকঃ আমান উল্লাহ সরকার
যোগাযোগঃ স্যুইট # ০৬, লেভেল #০৯, ইস্টার্ন আরজু , শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, ৬১, বিজয়নগর, ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ   +৮৮০ ১৭১১৩১৪১৫৬, টেলিফোনঃ   +৮৮০ ২২২৬৬৬৫৫৩৩
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫