|
প্রিন্টের সময়কালঃ ২৭ জুলাই ২০২৫ ০৩:২৬ অপরাহ্ণ     |     প্রকাশকালঃ ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৩:৩৮ অপরাহ্ণ

হাঁপানি রোগীর খাবার সম্পর্কে জেনে নিন


হাঁপানি রোগীর খাবার সম্পর্কে জেনে নিন


হাঁপানি বা অ্যাজমার সমস্যায় আক্রান্ত সকলেরই রয়েছে নানা বাছবিচার। খাবারের ব্যাপারে নানা নিষেধাজ্ঞা তো আছেই। চলুন জেনে নেই হাঁপানি রোগীর খাবার সম্পর্কে: 

যা খাবেন

  • অ্যাজমার নিরাময়ে কোনো নির্দিষ্ট খাবার নেই। ফল আর সবজি এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। ফল আর সবজিতে বেটা ক্যারোটিনের মতো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ই থাকে। এসকল উপাদান দেহের উপকার সাধন করে। এছাড়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। এধরণের খাবার খেলে ফুসফুসে প্রদাহের সমস্যা সৃষ্টি করে এমন উপাদানগুলো কিছুটা ব্যাহত হয়।

  • ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার বেশি বেশি খাওয়া উচিত। অনেকে রোদের মাধ্যমে এই ভিটামিন ডি জোগাড় করতে পারে। তবে কিছু সামুদ্রিক মাছ ও খাবারে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়। এতে ইমিউন সিস্টেম আরও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। 

  • বাদাম ও বীজজাতীয় খাবারও অ্যাজমার অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে প্রচুর ভিটামিন ই পাওয়া যায় যা দেহের জন্যে প্রয়োজনীয়। 

  • টমেটো দিয়ে রান্না করা খাবার বেশি খেলে উপকার মেলে।


যা খাবেন না

  • অ্যাজমার সমস্যা থাকলে শুষ্ক ফল এড়িয়ে চলবেন। শুকনো ফলে সালফাইট থাকে প্রচুর পরিমাণে। আর সালফাইট অ্যাজমার সমস্যা বাড়ায়। অ্যালকোহল ও অন্যান্য অনেক খাবারেও ঝামেলা হতে পারে।

  • গ্যাস উৎপন্ন করে এমন খাবার যেমন বিনজাতীয় সবজি, রসুন, আচার ইত্যাদি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। 

  • কফি, চা বা অন্যান্য অনেক পানীয়তে স্যালিসিলেটস নামক পদার্থ থাকে। এই উপাদান দেহের প্রদাহজনিত সমস্যা দূর করতে পারলেও শ্বাসকষ্ট সৃষ্টি করে। তাই কফি এড়িয়ে চলতে হবে। 

  • মাছের ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড অ্যাজমা আক্রান্ত রোগীর প্রচুর ক্ষতি করে। 

  • সাপ্লিমেন্ট বা কোনো ধরণের লিকুইড নাইট্রোজেন দেহের ক্ষতি করে।


সম্পাদকঃ সারোয়ার কবির     |     প্রকাশকঃ আমান উল্লাহ সরকার
যোগাযোগঃ স্যুইট # ০৬, লেভেল #০৯, ইস্টার্ন আরজু , শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, ৬১, বিজয়নগর, ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ   +৮৮০ ১৭১১৩১৪১৫৬, টেলিফোনঃ   +৮৮০ ২২২৬৬৬৫৫৩৩
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫