|
প্রিন্টের সময়কালঃ ১৯ এপ্রিল ২০২৫ ০৮:৫৪ অপরাহ্ণ     |     প্রকাশকালঃ ৩১ জুলাই ২০২৩ ১১:১৪ পূর্বাহ্ণ

একজিমার সমস্যার ঘরোয়া প্রতিকার


একজিমার সমস্যার ঘরোয়া প্রতিকার


কজিমার সমস্যা ভীষণই অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক। এ ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্ক জীবনযাপনে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। অনেকেই অসতর্কতাবশত এ সমস্যায় ভোগেন। জীবনযাপনে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে একজিমা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব। 

নিয়মিত নখ কাটুন
নখ বড় থাকলে চুলকে বেশ আরাম মিলে সত্য। কিন্তু একজিমা আক্রান্ত স্থানে নখ দিয়ে বেশি চুলকালে ক্ষতি হয়। তাই নখ ছোট করে রাখুন ও সমান করে নিন। 

কটনের জামা পরুন
গায়ে নাইলন কিংবা পলিস্টারের কাপড় দেয়া উচিত না। এরা তাপ বের হতে দেয়না। তাই চেষ্টা করুন শতভাগ কটনের জামা গায়ে দিতে। শীতে পশমের জামা গায়ে চাপান। 

ঢিলেঢালা জামা পরুন
ঢিলেঢালা জামা পরার অভ্যাস করুন। লুজ ফিটিং জামা একজিমার যন্ত্রণা থেকে কিছুটা রেহাই দেয়। 


নতুন জামা গায়ে দেয়ার আগে ধুয়ে নিন
নতুন জামা তৈরির সময় কিছু ক্যামিকেল থাকে যা ত্বকের ক্ষতি করে৷ তাই নতুন জামা কেনার পর ধুয়ে নিন। ধুয়ে নতুন জামা গায়ে চাপালে একজিমার সমস্যা বাড়বে না। 

জামার ট্যাগ খুলে ফেলুন
সেনসিটিভ ত্বকে জামার ট্যাগ বা বাড়তি অংশ সমস্যা করতে পারে। সচরাচর এগুলো চুলকানি বাড়ায়৷ তাই সময় হলে জামার ট্যাগ খুলে ফেলুন। 


হাতে গ্লাভস পরুন
হাতে একজিমা থাকলে গ্লাভস ব্যবহার করুন। রাতে ঘুমানোর আগে কুসুম গরম পানিতে হাত ধুয়ে অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করুন। 

রাতে গোসল করুন
রাতে কুসুম গরম পানিতে গোসলের অভ্যাস করুন। চেষ্টা করবেন পনেরো মিনিটের মতো গোসল করার। এতে একজিমার যন্ত্রণা কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে। 

হালকা সাবান ব্যবহার করুন
গায়ে দেয়ার সাবান কম ফ্লেভারফুল হলেই ভালো। এতে ত্বকের ক্ষতি কম হয়। দেখেশুনে একটা ভালো সাবান ব্যবহার করুন।


সম্পাদকঃ সারোয়ার কবির     |     প্রকাশকঃ আমান উল্লাহ সরকার
যোগাযোগঃ স্যুইট # ০৬, লেভেল #০৯, ইস্টার্ন আরজু , শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, ৬১, বিজয়নগর, ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ   +৮৮০ ১৭১১৩১৪১৫৬, টেলিফোনঃ   +৮৮০ ২২২৬৬৬৫৫৩৩
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫