প্রশিক্ষণ হচ্ছে একটি পরিকল্পিত কার্যক্রম। প্রশিক্ষণ গ্রহণের ফলে প্রশিক্ষণার্থীদের প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা ও দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন করা হয়। প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য হচ্ছে কোন ব্যক্তির জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করা এবং দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন সাধন করে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ে তার যোগ্যতার উন্নতি ও সমৃদ্ধি সাধন করা।
ব্যক্তিগত জীবনে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন জ্ঞান অর্জন ও বিদ্যমান দক্ষতা উন্নত করা সম্ভব।জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির ফলে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়।প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা ব্যবহার করে কর্মক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব।প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজের প্রতি আস্থা বৃদ্ধি পায়। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
পেশাগত জীবনে প্রশিক্ষণের গুরুত্ব
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পায়। কর্মীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির ফলে প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মীদের কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা হ্রাস পায়। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পায়।প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানে কর্মীদের ধরে রাখা সহজ হয়। প্রশিক্ষিত কর্মীদের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা অর্জন করতে পারে।