প্রকাশকালঃ
২০ মার্চ ২০২৩ ০৪:৪১ অপরাহ্ণ ৪৫৩ বার পঠিত
জুতার সোল (নিচের অংশ) পাটের সুতা দিয়ে তৈরি আর ‘আপার’ মানে ওপরের অংশ তৈরি হয় কাপড় বা চামড়া দিয়ে। এই জুতার নাম এসপাড্রিলস। বলা হয়ে থাকে, গ্রীষ্ম মৌসুমে ফরাসি নারীদের পায়ে এই জুতা শোভা পায়। ইউরোপজুড়ে এই জুতার প্রচলন রয়েছে। সাধারণ ব্যবহারের পাশাপাশি বিয়ের মতো বিশেষ অনুষ্ঠানেও পরা হয় এ ধরনের জুতা। বাংলাদেশের উদ্যোক্তা ওবায়দুল হক রাসেলও এখন ইউরোপের ঐতিহ্যবাহী এসপাড্রিলস জুতা তৈরি করেন। তার কোম্পানির জুতা রপ্তানি হয় ইউরোপের ১০টি দেশে।
ওবায়দুল হক জানান, ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলে হিসেবে ছোটবেলা থেকে তারও ব্যবসা করার ইচ্ছা ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সময় বাবার ব্যবসায়ে সহযোগিতার পাশাপাশি নিজের ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা নিয়েও ভাবতে থাকেন এই উদ্যোক্তা। বাবার ফল আমদানি ও বিপণন এবং কাঠের ব্যবসায়ের কাজে তাকে বিভিন্ন স্থানে যেতে হতো। এই যাতায়াতের সুবাদে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা সম্পর্কে জানার আগ্রহ বাড়ে তার। এভাবেই ২০০৩ সালে একবার কুমিল্লায় গিয়ে এসপাড্রিলস জুতা সম্পর্কে জানতে পারেন ওবায়দুল। তখনই তিনি রপ্তানিমুখী এ জুতা তৈরির কথা ভাবতে শুরু করেন।