|
প্রিন্টের সময়কালঃ ০৮ এপ্রিল ২০২৫ ০৪:৫৯ অপরাহ্ণ     |     প্রকাশকালঃ ০৩ জুলাই ২০২৪ ০৫:১৮ অপরাহ্ণ

ঢাকায় তীব্র গ্যাস সংকট:


ঢাকায় তীব্র গ্যাস সংকট:


ঢাকা প্রেস নিউজ

ঢাকায় গ্যাস সংকট বর্তমানে চরম আকারে রয়েছে। দিনের বেশিরভাগ সময় পাইপলাইনে গ্যাস থাকছে না, রাতেও গ্যাসের চাপ কম থাকে। ফলে রাজধানীর বাসিন্দাদের রান্না-ব্যবস্থায় চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।

 

সামিট গ্রুপের এলএনজি টার্মিনাল বন্ধ থাকায় দেশে মাত্র ৬০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে। সাম্প্রতিক ঘূর্ণিঝড়ে ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রেগাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সরবরাহ আরও কমে গেছে। দেশের অভ্যন্তরীণ কূপ থেকে ২০০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে, যা চাহিদার চেয়ে অনেক কম। দেশের দ্রুত বর্ধনশীল জনসংখ্যার সাথে সাথে গ্যাসের চাহিদাও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য গ্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে, যা চাহিদাকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

 

দ্রুততম সময়ে ক্ষতিগ্রস্ত এফএসআরইউ মেরামত করে সরবরাহ বৃদ্ধি করা। বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ কমিয়ে লোডশেডিং করে চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করা। রান্নার জন্য বিদ্যুৎ, সোলার, বা জৈব জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করা। দেশে নতুন এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করে আমদানি করা গ্যাসের পরিমাণ বৃদ্ধি করা। দেশের অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে উৎপাদন বৃদ্ধির পদক্ষেপ নেওয়া। দীর্ঘমেয়াদী সমাধান হিসেবে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করা।

 

সরকার ঘোষণা করেছে যে চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে এফএসআরইউ মেরামত শেষ হবে এবং তখন থেকে গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে। দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য নতুন এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন এবং অভ্যন্তরীণ উৎ勘探 বৃদ্ধির কাজ চলছে।


সম্পাদকঃ সারোয়ার কবির     |     প্রকাশকঃ আমান উল্লাহ সরকার
যোগাযোগঃ স্যুইট # ০৬, লেভেল #০৯, ইস্টার্ন আরজু , শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, ৬১, বিজয়নগর, ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ   +৮৮০ ১৭১১৩১৪১৫৬, টেলিফোনঃ   +৮৮০ ২২২৬৬৬৫৫৩৩
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫