সোমবার (২১ জুলাই) বিকেলে আইএসপিআর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আইএসপিআরের তথ্য অনুযায়ী, বিধ্বস্তের পরপরই ৭০ জনকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এছাড়া আরও অনেককে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (সিএমএইচ) ও আশপাশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে।
প্রাপ্ত হাসপাতভিত্তিক তথ্য অনুযায়ী হতাহতের চিত্র নিম্নরূপ:
সিএমএইচ, ঢাকা:
নিহত – ১১ জন
আহত – ১১ জন
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট:
নিহত – ২ জন
আহত – ৭০ জন
কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল:
নিহত – ২ জন
আহত – ৮ জন
লুবনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড কার্ডিয়াক সেন্টার, উত্তরা:
নিহত – ২ জন
আহত – ১১ জন
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল:
নিহত – ২ জন
উত্তরা আধুনিক হাসপাতাল:
নিহত – ১ জন
আহত – ৬০ জন
উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতাল:
আহত – ১ জন
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনার বিবরণে বলা হয়, সোমবার দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বিমান বাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই (৭০১) মডেলের প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়ন করে। এরপর ১টা ১৮ মিনিটে উত্তরার দিয়াবাড়ী এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে সেটি বিধ্বস্ত হয়। আছড়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থলেই মারা যান এক শিক্ষার্থী।
আইএসপিআরের বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, এই দুর্ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।