প্রকাশকালঃ
১০ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:৩৪ অপরাহ্ণ ১৮১ বার পঠিত
ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৩৪৬ কিলোমিটার। এই দূরত্ব অতিক্রম করতে ট্রেনে সময় লাগে সোয়া ৯ ঘণ্টা। ২০২৩ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা-কক্সবাজার রেলপথে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ নামের প্রথম বাণিজ্যিক ট্রেন চলাচল শুরু হয়। এরপর ১০ জানুয়ারি থেকে ‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ নামে দ্বিতীয় বাণিজ্যিক ট্রেন চলাচল শুরু হয়।
এই দুই ট্রেন চালু হওয়ায় ঢাকা থেকে কক্সবাজার ভ্রমণ আরও সহজ ও আরামদায়ক হয়ে উঠেছে। ট্রেনে যাত্রা করতে যাত্রীদের আর বাসের দীর্ঘ যাত্রা করতে হয় না। এটি ভ্রমণকে আরও সাশ্রয়ী এবং সময় সাশ্রয়ী করে তুলেছে।
‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ ট্রেনটিতে মোট ১৬টি কোচ রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি কোচ ঢাকা থেকে কক্সবাজার এবং ৫টি কোচ কক্সবাজার থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য। ট্রেনটিতে ৩টি শ্রেণির আসন রয়েছে: স্নিগ্ধা, শোভন চেয়ার এবং সাধারণ। স্নিগ্ধা আসনের ভাড়া ৯৬১ টাকা, শোভন চেয়ারের ভাড়া ৫০০ টাকা এবং সাধারণ আসনের ভাড়া ৩০০ টাকা।
ট্রেনটিতে ওয়াটার ক্লিনার, ওয়াশরুম, খাবার বিক্রির ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ট্রেনটিতে যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক আসন, ওয়াইফাই সংযোগ, এবং টিভির ব্যবস্থা রয়েছে।
‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চালু হওয়ায় কক্সবাজার ভ্রমণের পরিমাণে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। এটি পর্যটন শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের সুবিধা:
ঢাকা থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব অতিক্রম করতে সময় লাগে সোয়া ৯ ঘণ্টা।
ট্রেনে ৩টি শ্রেণির আসন রয়েছে: স্নিগ্ধা, শোভন চেয়ার এবং সাধারণ।
ট্রেনটিতে ওয়াটার ক্লিনার, ওয়াশরুম, খাবার বিক্রির ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
ট্রেনটিতে যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক আসন, ওয়াইফাই সংযোগ, এবং টিভির ব্যবস্থা রয়েছে।
পর্যটক এক্সপ্রেস ট্রেনের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:
‘পর্যটক এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চালু হওয়ায় কক্সবাজার ভ্রমণের পরিমাণে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ার আশা করা হচ্ছে।
এটি পর্যটন শিল্পের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
ট্রেনটিতে আরও বেশি সুযোগ-সুবিধা যুক্ত করা হলে ভ্রমণ আরও আরামদায়ক ও আকর্ষণীয় হবে।