ঢাকা প্রেসঃ
ঘূর্ণিঝড় রেমাল বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ থেকে সৃষ্ট হয়ে শনিবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঝড়টির প্রভাবে মোংলা ও পায়রা বন্দরে সর্বোচ্চ ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে। এছাড়াও চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও টেকনাফে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত জারি করা হয়েছে।
ঝড়ের সম্ভাব্য প্রভাব:
ঝড়ো হাওয়া: ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটারের বেশি বেগে ঝড়ো হাওয়া ব颳তে পারে।
ভারী বৃষ্টিপাত: ঝড়ের সাথে ভারী বৃষ্টিপাতেরও পূর্বাভাস রয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে বৃষ্টিপাত তীব্র হতে পারে।
জলোচ্ছ্বাস: ঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকায় ৪ থেকে ৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস ঘটতে পারে।
নদীগুলিতে বন্যা: অতিরিক্ত বৃষ্টির ফলে নদীগুলিতে বন্যার ঝুঁকিও দেখা দিতে পারে।
ঝড়ের জন্য প্রস্তুতি:
আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তর: উপকূলীয় এলাকার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীদের আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানান্তরিত হতে বলা হয়েছে।
মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে সাবধান: মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে সাবধানে समुদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
নিম্নাঞ্চলে সতর্কতা: নিম্নাঞ্চলের মানুষদের সতর্ক থাকতে এবং বন্যার পানিতে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
তথ্যের জন্য: