|
প্রিন্টের সময়কালঃ ১৭ এপ্রিল ২০২৫ ০৯:০১ পূর্বাহ্ণ     |     প্রকাশকালঃ ০৩ জুলাই ২০২৪ ০৪:৪৩ অপরাহ্ণ

দেশে ভেজাল ওষুধের ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রধান চ্যালেঞ্জঃ স্বাস্থ্যমন্ত্রী


দেশে ভেজাল ওষুধের ঝুঁকি মোকাবেলায় প্রধান চ্যালেঞ্জঃ স্বাস্থ্যমন্ত্রী


ঢাকা প্রেস নিউজ


দেশে নিম্নমানের এবং ভেজাল ওষুধের অব্যাহত ঝুঁকি মোকাবিলা বিরাট এক চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।


স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বক্তব্য: নিম্নমানের ও ভেজাল ওষুধ জনগণের স্বাস্থ্যের জন্য বিরাট ঝুঁকি তৈরি করে। সাউথ ইস্ট এশিয়া রেগুলেটরি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এই ঝুঁকি মোকাবেলায় একসাথে কাজ করা গুরুত্বপূর্ণ। তথ্য আদান-প্রদান, সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

 

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া রেগুলেটরি নেটওয়ার্ক হলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অংশ। এই নেটওয়ার্কের সদস্য দেশগুলো হলো বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং তিমুর-লেস্তে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
 

ভেজাল ওষুধের ঝুঁকি: ভেজাল ওষুধ অকার্যকর হতে পারে এবং রোগ নিরাময় নাও করতে পারে। এটি গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে।
 

ভেজাল ওষুধ থেকে নিজেকে রক্ষা করার উপায়: ঔষধ ক্রয়ের সময় সতর্ক থাকুন। নিবন্ধিত ফার্মেসি থেকে ঔষধ কিনুন। ঔষধের মূল্য যদি খুব কম হয় তবে সন্দেহ করুন। ঔষধের লেবেল ভালো করে পরীক্ষা করে দেখুন। অপরিচিত বা সন্দেহজনক ঔষধ সেবন করা এড়িয়ে চলুন। যদি কোন ঔষধ নিয়ে সন্দেহ থাকে তবে একজন ডাক্তার বা ঔষধবিদের সাথে পরামর্শ করুন।
 

সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ভেজাল ওষুধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এবং জনগণের স্বাস্থ্য রক্ষা করা সম্ভব।


সম্পাদকঃ সারোয়ার কবির     |     প্রকাশকঃ আমান উল্লাহ সরকার
যোগাযোগঃ স্যুইট # ০৬, লেভেল #০৯, ইস্টার্ন আরজু , শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, ৬১, বিজয়নগর, ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ   +৮৮০ ১৭১১৩১৪১৫৬, টেলিফোনঃ   +৮৮০ ২২২৬৬৬৫৫৩৩
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫