আয়নাঘর বিতর্ক: জিয়াউল আহসানের গ্রেপ্তার ও রিমান্ড

ঢাকা প্রেস নিউজ
সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে গ্রেপ্তার.......
বৈষম্য ও কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলী হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান। তাকে ৮ আগস্ট গভীর রাতে রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আয়নাঘরের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অস্বীকার: গ্রেপ্তারের পর জিয়াউল আহসান দাবি করেছেন যে, তিনি আয়নাঘরের সৃষ্টি করেননি এবং নিজেও সেখানে ৮ দিনের জন্য আটক ছিলেন। তিনি নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছেন।
রিমান্ড মঞ্জুর: জিয়াউল আহসানকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। পরে আদালত তাকে ৮ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
জিয়াউল আহসানের ভূমিকা: জিয়াউল আহসান সেনাবাহিনী, র্যাব, এনএসআই হয়ে সবশেষ ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সরকারবিরোধীদের নজরদারিতে রাখার জন্য পরিচিত ছিলেন এবং তার বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুনের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে।
আয়নাঘর কী? আয়নাঘর একটি গোপন জায়গা বলে ধারণা করা হয়, যেখানে সরকারবিরোধী ব্যক্তিদের আটক রাখা হত।
- জিয়াউল আহসানের জন্য এনটিএমসিতে 'মহাপরিচালক' পদটি প্রথমবারের মতো সৃষ্টি করা হয়।
- এনটিএমসি আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে ইন্টারসেপশন সহায়তা দিয়ে থাকে।
- জিয়াউল আহসানের বিরুদ্ধে বৈষম্য ও কোটাবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলী হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সম্পাদকঃ সারোয়ার কবির | প্রকাশকঃ আমান উল্লাহ সরকার
যোগাযোগঃ স্যুইট # ০৬, লেভেল #০৯, ইস্টার্ন আরজু , শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, ৬১, বিজয়নগর, ঢাকা ১০০০, বাংলাদেশ।
মোবাইলঃ +৮৮০ ১৭১১৩১৪১৫৬, টেলিফোনঃ +৮৮০ ২২২৬৬৬৫৫৩৩
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫