ঢাকা প্রেস নিউজ
হাইকোর্ট বলেছে সরকার চাইলে কোটা পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারে। কোটা পূরণ না হলে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া যাবে। ২০২৪ সালের ৫ জুন হাইকোর্ট সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে। এরপর ৯ জুন রাষ্ট্রপক্ষ হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আবেদন করে। ২০২৪ সালের ১১ জুলাই আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায়ের ওপর চার সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করে। একইসাথে রাষ্ট্রপক্ষ ও শিক্ষার্থীদের হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করতে বলে। পরবর্তী শুনানি ৭ আগস্ট ধার্য করা হয়েছে।
২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে সরাসরি নিয়োগে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি তুলে দিয়ে পরিপত্র জারি করে। মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে সরকারের জারি করা ওই পরিপত্র বহাল রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।