বৈশ্বিক ঋণসংকট হওয়ার কারন

প্রকাশকালঃ ০৮ অক্টোবর ২০২৩ ১১:০৫ পূর্বাহ্ণ ১৭১ বার পঠিত
বৈশ্বিক ঋণসংকট হওয়ার কারন

বৈশ্বিক ঋণসংকট হলো এমন একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সমস্যা, যা বিশ্বের বৃদ্ধির কোনও পৃষ্ঠে একটি দেশের সার্বিক অথবা বিশ্বের অর্থনৈতিক সিস্টেমের মানদন্ডে এমন একটি ঋণ বা কর্জের পরিমাণ অতিশয় বেড়ে গেছে যার পরিশ্রমিত শোধ সম্ভবত হতে পারে না। এটি একটি দেশের অর্থনীতির অবশ্যই অংশ হতে পারে এবং এটি ব্যক্তিগত, সামাজিক, এবং বৈশ্বিক স্তরে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

বৈশ্বিক ঋণসংকটের মূল কারণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

দেশের অর্থনৈতিক অস্থিরতা: একটি দেশের অর্থনৈতিক অস্থিরতা, যেমন অর্থনৈতিক বৃদ্ধির দ্বিমুখ টানা বা পূর্বানুমান ভাঙা, ঋণসংকটের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হতে পারে।

পূর্বানুমান ভাঙা: দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলি বা সাধারণ মানুষের পূর্বানুমানের ভাবে ঋণ দেয় এবং তা পরিশ্রমিত করতে সমর্থ না থাকলে, এটি ঋণসংকটের উৎপন্ন হতে পারে।

পুরাতন ঋণের প্রতি অস্থিরতা: দেশের পুরাতন ঋণের প্রতি অস্থিরতা থাকলে, নতুন ঋণের প্রদান এবং পূর্বানুমানের উপলব্ধ অধিক হলে ঋণসংকটের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে।

অমান্য সাবধানতা: অস্বাস্থ্য অর্থনৈতিক নীতি বা সাবধানতা নেওয়া সংকটে সাহায্য করতে পারে না এবং ঋণের প্রদান বা স্থগিত করতে পারে না।

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি: বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তনের সাথে সাথে ঋণসংকটের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে, উদাহরণস্বরূপ, বৈশ্বিক মার্কেটে ঝুঁকি বা অর্থনৈতিক দ্বিমুখ টানার পরিস্থিতি।

বৈশ্বিক ঋণসংকটের প্রভাব সমাজে ও অর্থনৈতিক সাংকটে সৃজন করতে পারে, যেমন বেকারত্বের বৃদ্ধি, মূলনীতির পরিবর্তন, সরকারী সেবা সরবরাহে সমস্যা, এবং একটি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বা মূলনীতির পরিবর্তন। এটি আবেগজনক সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে পরিণত হতে পারে এবং গোল্ডেন স্যাক্সের সমতুল্য নামক চেষ্টা বা কর্মক্ষমতা সমৃদ্ধির প্রতি প্রভাব ফেলতে পারে।

ঋণসংকটের মোকাবিলা এবং প্রতিরোধের জন্য একটি দেশে সুশাসন সংকট ম্যানেজমেন্ট পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, যেমন ঋণের সুশাসন, অর্থনৈতিক সংকট প্রবর্দ্ধন, এবং সমবেত সমাজের জন্য শিক্ষা এবং সুরক্ষা প্রদানের জন্য পরিশ্রমিত কর্মক্ষমতা বা ব্যবস্থাপনা।