ঢাকা প্রেসঃ
ভুটান সরকার বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য দারুন সুযোগ নিয়ে এসেছে! নতুন নীতি অনুযায়ী, টেকসই উন্নয়ন ফি (এসডিএফ) এখন মাত্র ১৫ মার্কিন ডলার। এটি ভারতীয় পর্যটকদের জন্য নির্ধারিত ফির সমান।
এই নতুন নীতিমালার আওতায়: বছরে সর্বোচ্চ ১৫,০০০ বাংলাদেশি পর্যটক এই ছাড়ের সুযোগ পাবেন। নীতিটি ২০২৪ সালের ২ জুন থেকে কার্যকর হয়েছে।
‘ভুটান’ হলো দক্ষিণ এশিয়ার স্থলবেষ্টিত একটি রাষ্ট্র। ভূটানের রাজধানী হলো থিম্পু। এখানকার মাতৃভাষা হলো ‘জংখা‘ ভাষা। ভুটান হলো দেশটির প্রাতিষ্ঠানিক নাম তবে সেখানকার স্থানীয় লোকজন তাদের দেশ কে ব্জ্র ড্রাগনের দেশ নামে ডাকে৷ প্রকৃত পক্ষে ভুটান শব্দটি এসেছে সংস্কৃত শব্দ ”ভু উত্থান” থেকে।
যার অর্থ হলো উঁচু ভুমি। আবার সংস্কৃত ভাষায় ভোট বা ভোটান্ত বলেও ভুটান কে বোঝানো হয়ে থাকে। সার্কের সদস্য রাষ্ট্র হিসাবে ভুটানও (bhutan) রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার সব চেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ হিসাবে মালদ্বীপের পরেই ভূটানের অবস্থান।
ভুটানের সাথে বাংলাদেশের কোন বর্ডার অঞ্চল নেই, কোন বাংলাদেশি যদি ভুটান ভ্রমণ (bhutan tour) করতে চান তাহলে দুই ভাবে ভ্রমণ করতে পারেন।
১। স্থল পথে – স্থল পথে ভুটান যেতে হলে আগে আপনাকে ভারত পাড়ি দিয়ে তবেই ভুটানে পৌছাতে হবে।
২। আকাশপথে – আকাশ পথে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভুটানে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে৷
আমরা আজকে ভুটান ভ্রমণের বিস্তারিত আলোচনা আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো। ভুটান (bhutan) ভ্রমণের অদ্যপন্ত জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে৷
Table of Contents:- https://g4trip.com/
Mobile:- 01727230526
ধারণা করা হয়, খ্রীষ্টপূর্ব ২০০০ এর আগেও ভুটানের অস্তিত্ব পৃথিবীতে ছিলো। ইতিহাসবিদদের মতে এই দেশটি কুচ-বিহার এর রাজা সজ্ঞলদ্বীপ ৭ম শতাব্দীতে রাজত্ব করেছেন। পরবর্তীতে ৯ম শতাব্দীতে তিব্বতের বৌদ্ধ সন্যাসীরা পালিয়ে আসেন৷ আজ পর্যন্ত ভুটানের প্রধান ধর্ম হলো বৌদ্ধ ধর্ম। দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাস তাদের ধর্মের ইতিহাসের সাথে দৃঢ় বন্ধনে জড়িয়ে আছে।
ভুটানের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম হলো হিন্দু ধর্ম। এই দেশের আয়তন ৪৬,৫০০ বর্গ কিলোমিটার। এর রাজধানী থিম্পু যা ভূটেনের মধ্য-পশ্চিমে অবস্থিত।
প্রকৃতি প্রেমিকের কাছে ভুটান হলো এক ভালো লাগার মতো দেশ। ভুটান কে বলা হয় ‘দ্যা ল্যান্ড অব থান্ডারপল‘। ভুটান (tour in bhutan) পারিবারিক অবকাশ, বিভিন্ন ট্যুর এবং এডভেঞ্চার প্রেমিকদের জন্য সেরা জায়গার একটি। ভুটানের সমগ্র দেশ জুড়ে উপত্যকা, হিমালয়,বিরল পানি, উদ্ভিদ প্রাচুর্য, স্বচ্ছ নদী,তুষারে ঢাকা পর্বত নিয়ে গঠিত।
ভুটান সুন্দর মনোমুগ্ধকর একটি ছোট্ট দেশ। এর তিন পাশে ভারত এবং অন্য পাশে চীন সীমান্ত অবস্থিত। প্রায় প্রতি বছর ভারত বাংলাদেশ থেকে অনেক পর্যটক আসে। ভুটান ভ্রমণের প্রধান আকর্ষণ হলো গাড়িতে করে পাহাড়ের আকা বাকা রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো। এতে প্রায় সবার মন ভালো হয়ে যাবে। এখন আমরা ভুটানের সেরা আকর্ষনীয় স্থান গুলো জানবো।
ভুটানের সেরা দর্শনীয় স্থান সমুহের একটি। নয়নাভিরাম এই স্থান টি পাহাড়ের চূড়াতে অবস্থিত। স্থানীয়দের কাছে জায়গাটি টাকসান নামে পরিচিত। আপনি ভুটান যাবেন অথচ এখানে যাবেন না, তাহলে আপনার ভুটান ভ্রমণ অপূর্ণ থেকে যাবে।
এটি ভুটানের পারো শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত। হা ভ্যালিতে প্রচুর খাদ্যশস্য উৎপন্ন হয়।
এটি ভুটানের ছোট একটি শহর। এখানে গ্রামীণ পরিবেশ লক্ষ্য করা যায়। শীতের সময় এই ভ্যালির প্রধান আকর্ষন কালো গলার সারস পাখি।
ভুটানের পুনাখা শহরের সাসপেনশন ব্রীজ। এটি দ্বিতীয় বৃহত্তম সাসপেনশ ব্রীজ। এই ব্রীজের উপর থেকে ভুটানের পাহাড়, উপত্যকা, পুনা কাসাং নদীর সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়।
এই ভ্যালি তে বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাজকত্বে এর উৎসবের আয়োজন করা হয়ে থাকে। এই ভ্যালিতে ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতার ও ইতিহাসের প্রতি খুবই আগ্রহ থাকে।
এটিকে ভুটানের পূন্যভুমি বলা হয় বদ্ধ মঠ থাকার কারণে। বৌদ্ধ পর্যটকদের কাছে এই স্থান পবিত্রতম। এখান থেকে পাহাড়ের রেঞ্জ দেখা যায়।
১০৮৭ বর্গকিলোমিটার জুড়ে অবস্থিত ভারত ও ভুটান (bhutan) সীমান্তে অবস্থিত। এছাড়াও দর্শনীয় শহর হলো পারো, থিম্পু শহর।
ভুটানের সাথে বাংলাদেশের কোন বর্ডার অঞ্চল নেই, কোন বাংলাদেশি যদি ভুটান ভ্রমণ (tour in bhutan) করতে চান তাহলে দুই ভাবে ভ্রমণ করতে পারেন।
স্থল পথে ভুটান যেতে হলে আগে আপনাকে ভারত পাড়ি দিয়ে তবেই ভুটানে পৌছাতে হবে।
আকাশ পথে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভুটানে (bhutan) যাওয়ার ব্যবস্থা আছে৷ বছরের সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বর মাস হলো ভুটান ভ্রমণের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। আবহওয়া ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিচারে এই তিন মাস হলো এই দেশ ভ্রমণের জন্য ভালো। একজন বাংলাদেশী হিসাবে ৪০ টি দেশে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করতে পারবেন। আর এই দেশ গুলোর মধ্যে আছে ভুটান, নেপাল,প্রশান্ত মহাসাগরীয়, ক্যারিবীয় অঞ্চলের কয়েকটি ছোট ছোট দ্বীপ এবং মালদ্বীপ অন্যতম।
আপনি ইমিগ্রেশন ‘অন এরাইভাল ভিসা‘ নিতে পারবেন। এই ইমিগ্রেশন পাসপোর্ট দেখাইলে খুব সহজে কোন ঝামেলা ছাড়াই এন্ট্রি পারমিটের অনুমতি পেয়ে যাবেন। তবে এই ইমিগ্রেশনে আপনাকে ৭ দিন পারমিট দেয়া হবে। এই অনুমতিতে আপনি রাজধানী থিম্পু ও পারো ঘুরতে পারবেন। ৭ দিনের বেশি অবস্থান করতে চাইলে ইমিগ্রেশন অফিস থেকে আপনাকে আলাদা করে পারমিট নিতে হবে।
এই ভিসা পাওয়ার জন্য ইমিগ্রেশন এর আগে কিছু কাগজপত্র সাথে নিতে হবে। ভুটানে (bhutan) প্রবেশের দিন থেকে ৬ মাস মেয়াদি পাসপোর্ট, ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, হোটেল বুকিং এর কাগজ, পাসপোর্ট এর ফটোকপি, আপনার পুরণ করা এন্ট্রি পারমিটের ফ্রম।
অনুমতি ফ্রম টি ইমিগ্রেশন কাউন্টার থেকে অথবা বিমানে উঠলেই দিয়ে দিবে। কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে আশেপাশের কাউকে জিজ্ঞেস করলেই সহোযোগিতা পাবেন। বাংলাদেশ থেকে একটি মাত্র এয়ার লাইন্স যায়৷ সেটার নাম হলো ‘ড্রাকএয়ার এয়ারলাইন্স’। আকাশ পথে যেতে হলে একজনের জন্য ২৬,০০০থেকে ৩০,০০০ টাকা গুনতে হবে।
আমরা আগেই জেনেছি ২ ভাবে ভুটান ভ্রমণ করা যায়। আকাশ পথে এবং স্থলপথে। সড়ক পথে যেতে হলে সময় লাগে ২২ ঘন্টা থেকে ১ দিন। তবে, সড়ক পথে খরচ কিছুটা কম হয়। একজন মানুষ মাত্র ১৫০০০/- টাকাতে ভ্রমণ করে আসতে পারবেন।
বাংলাদেশে থেকে দূরত্ব কম হওয়ায়,ঢাকা থেকে ভুটান(tour in bhutan) যেতে ১ দিন সময় লাগে। সড়ক পথে ভূটান যেতে হলে আগে ভারত যেতে হবে তারপর ভারত থেকে যাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ —-> ভারত —–> ভুটান
বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়ার জন্য আগে ট্রানজিট ভিসা নিতে হয়। ট্রানজিট ভিসা হলো, কোন দেশের উপর দিয়ে বা ভুখন্ড ব্যবহার করে অন্য দেশ ভ্রমণের অনুমতি পত্র। সড়ক পথে ভুটান ভ্রমণের খরচ আকাশ পথে ভ্রমণের খরচের তুলনায় অনেক কম হয়।
ট্রানজিট ভিসা পাওয়ার জন্য কয়েকটি প্রসেসিং এর মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। নিন্মে আপনাদের সুবিধার জন্য ট্রানজিট ভিসা পাওয়ার প্রসেসিং আলোচনা করা হলো,,
এক্ষেত্রে ছাত্র ছাত্রীদের আইডি কাড, চাকরিজীবিদের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট এবং কোন ব্যবসায়ী ভ্রমণ করতে চাইলে তার ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি জমা দেওয়া লাগবে।
ভুটান ভ্রমণ (bhutan tour) নিয়ে দেশটির সরকার এই বছর নতুন নিয়ম জারি করেছেন। যদি ৩ দিন বা এর বেশি সময় থাকা হয় তাহলে পর্যটকদের জন্য প্রতি রাতের ভ্রমণ কর কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির সরকার।
কোভিড-১৯ এর মহামারীর কারণে গত ২ বছর সীমান্ত বন্ধ ছিলো৷ গত বছরের মাঝামাঝি থেকে পর্যটকদের আসার অনুমতি দেয় ভুটান সরকার। তাদের প্রতি রাতের এসডিএফ ২০০ মার্কিন ডলার করা হয়েছে। নতুন নিয়মে বেশ কয়েকটি সুবিধা যুক্ত করেছেন সরকার। সেগুলো নিন্মে উল্লেখ করা হলো।
থিম্পু দিজং ওর কাছেই পাবেন ইমিগ্রেশন অফিস। ভ্রমণ কে সার্থক করতে পুনাখা শহর ঘুরতে পারেন। তবে এর জন্য ইমিগ্রেশন অফিস থেকে আপনাকে অনুমতি পত্র নিতে হবে।
জয়গাও বুড়িমারিতে ইমিগ্রেশনের বিষয় মাথায় রেখে সকাল সকাল রওনা দিয়ে দিতে হবে। ফুন্টশোলিং এ এসে ইমিগ্রেশন শেষ করে একটি এক্সিট সিল নিয়ে নিতে হবে।
ভুটান গেট —> জয়গাও —> ময়নামতি —>চ্যাংড়া বান্ধা —> বুড়িমারী হয়ে —–> ঢাকায় ফিরতে হবে।
দেশটির পর্যটন বিভাগের মহাপরিচালক বলেন এই নতুন সিধান্ত গ্রহণের ফলে ভুটানের পর্যটক সংখ্যা বাড়বে ফলে দেশটির অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাবে।
মুলত দেশটিতে পর্যটন খাতে অবদান ৫% থেকে ২০% এ উন্নীত করার জন্য এই সকল সুবিধা পর্যটকদের দেওয়ার নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। চলতি বছরের জুন মাস থেকে এই সকল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যা চলবে ২০২৪ সাল পর্যন্ত।
যে কোনো দেশ ভ্রমণের জন্য প্যাকেজ অফারে ভ্রমণ করা, একা একা ভ্রমণের চেয়ে বেশ সাশ্রয়ী। প্যাকেজে কমপক্ষে ২ টি গ্রুপ ২জন করে ৪ জন থাকতে পারে। একা একা ভ্রমণ করলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যাতে পড়ার সম্ভাবনা থাকে।
যে কোন ভ্রমণে এক জন দিক নির্দেশক থাকেন, যিনি ভ্রমণ সংক্রান্ত বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। এজন্যই ভালো, যে তিনি পুর্বে জায়গাটি ভ্রমণ করেছেন এবং সেই দেশ সম্পর্কে তার যথেষ্ট জানা শোনা আছে। নতুন পর্যটকদের ভ্রমণ কে সার্থক ও বিড়াম্বনা মুক্ত রাখতে প্যাকেজ ভ্রমণে একজন গাইড থাকতে পারেন।
৪ দিন ৪ রাত ভুটান ভ্রমণের করার ইচ্ছা করলে। এই ৪ দিনের জন্য একটি ভ্রমণ প্ল্যান বানালে আপনি এই অল্প সময়ের মধ্যেও দর্শনীয় স্থান গুলো দেখে আসতে পারবেন। আর তাছাড়া আপনি অব্যশই ইতিমধ্যে জেনে গেছেন ভুটান সরকার তাদের পর্যটক খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর জন্য নতুন কিছু নিদর্শনা দিয়েছেন। এতে করে আপনি ৪ দিনের হোটেল ভাড়া দিয়ে থাকতে পারবেন ৮ দিন,,,,!!
আপনি বাই রোডে ঢাকা থেকে ভুটানের (bhutan tour) উদ্দেশ্য বের হয়ে ভারতের বুড়িমারা বর্ডারে ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ করে। ঢাকা থেকে বাই রোডে ১ দিন লাগবে পৌঁছাতে।
দ্বিতীয় দিনে সকালের নাস্তা খেয়ে রাজধানী থিম্পুর পাহাড়ি আঁকাবাকা রাস্তা দিয়ে নয়ানাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করা যাবে।
ভুটানের অনিন্দ্য সুন্দর শহর হলো ‘পারা’ এখানে আছে টাইগাফ নেস্পটে। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে আপনাকে নেস্পটের উদ্দেশ্য বের হয়ে যেতে হবে। এটি পাহাড়ের চুড়াতে হওয়ায় আপনাকে ৪-৫ ঘন্টা ট্র্যাকিং করতে হবে। ট্র্যাকিং এ অসুবিধা থাকলে নিজ খরচে ঘোড়ার রাইডে করে ভিউ পয়েন্টে যেতে হবে। এখানে স্থানীয় অনেক দোকান বসে আপনি চাইলেই ট্রাডিশনাল জিনিসপত্র কিনতে পারেন।
আপনি যদি ভুটান (tour in bhutan) যেতে চান, তাহলে দুই উপায়ে যেতে পারেন। দুই উপায়ে আপনার দুই রকম খরচ পড়বে। সড়ক পথে যেতে ২২ ঘন্টা বা ১ দিনের মত সময় লাগে৷ এতে আপনার ২৫০০০-২৮০০০ টাকা লাগবে।।
বিমানে যাওয়ার খরচটা তুলনামুলক একটু বেশি লাগে প্রায় ৩০ হাজারের একটু বেশি। বিমানে টাকার পরিমান বেশি হলেও অনেকটা সময় আপনাদের বেচে যাচ্ছে।
এই বছর ভুটান সরকার তাদের দেশের অর্থনীতির চাকা ঘুরাতে পর্যটন খাতে বেশি আয় করাত লক্ষ্যে পর্যটকদের থাকার ভাড়া ইতিমধ্যে অনেকটাই কমিয়েছে৷ থাকার খরচ নির্ভর করে আপনি কেমন হোটেল নিচ্ছেন তার উপর। ভালোমানের হোটেলে খরচ রাত প্রতি বেশি পড়বে। পুর্বে হোটেল ভাড়া ছিলো ৬৫ মার্কিন ডলার।
কোভিড-১৯ এ বাড়ানোর পরে হয়েছিলো ২০০ মার্কিন ডলার। এই বছর ভ্রমণের খরচ কিছুটা কমানোর কারণে অল্প খরচেই হোটেল পেয়ে যাবেণ। এই ক্ষেত্রে সুখবর হলো আপনি ৪ দিনের হোটেল ভাড়া মিটিয়ে ৮ দিন থাকতে পারবেন।
ভুটান যেতে বাংলাদেশ থেকে কোনো ভিসার প্রয়োজন হয় না।
ভুটান ভ্রমণের বিস্তারিত তথ্য আপনাদের জানানোর চেস্টা করেছি। হোটেল ভাড়া, পরিবহন ভাড়া এবং খাবার বিল সময়ের সাথে সাথে উঠানামা করে এজন্য যে কোন দেশ ভ্রমণের আগে এই গুলোর আপডেট তথ্য জেনে ভ্রমণের প্ল্যান করতে পারেন। এমন আরো তথ্যবহুল বিষয়ে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।
উত্তরঃ ড্রাকএয়ার এয়ারলাইন্স বাংলাদেশ টু ভুটান বিমান ভাড়া ২৬,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
উত্তর: বাংলাদেশের নাগরিকদের ভুটানে ভ্রমণের জন্য ভিসার প্রয়োজন হয় না, যতক্ষণ না তাদের কাছে বৈধ পাসপোর্ট থাকে ।
উত্তর: ভুটানে যাওয়ার সেরা উপায় হল ফ্লাইটের মাধ্যমে
উত্তর: আজকের ভুটানের টাকার রেট বাংলাদেশ অনুযায়ী ১.৪১ টাকা