সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধির বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর প্রস্তাব অনুমোদন করবেন কিনা, তা এখন প্রধানমন্ত্রীর উপর নির্ভর করছে। জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, এটি একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত এবং প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বর্তমানে, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী সুপারিশ করেছেন যে সাধারণ প্রার্থীদের জন্য এই বয়সসীমা ৩৫ বছর এবং কোটা প্রার্থীদের জন্য ৩৭ বছর করা হোক।
দীর্ঘদিন ধরেই চাকরিপ্রার্থীরা বয়সসীমা বৃদ্ধির দাবি জানিয়ে আসছেন। সরকার অবসরে যাওয়ার বয়স ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৫৯ বছর করেছে।
কিছু জনপ্রশাসনমন্ত্রী চেতাবানি দিয়েছেন যে, প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করলে নিয়োগ নীতিমালায় পরিবর্তন আনতে হবে।
অন্যদিকে, জেলা প্রশাসকদের সম্মেলনে ডিসিরা সরকারি কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছেন। জনপ্রশাসনমন্ত্রী এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় সবার জন্য উন্মুক্ত হবে এবং শুধুমাত্র সরকারি কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য নয়।