দেবিদ্বারে এক পরিবারের তিনজন জনপ্রতিনিধি:
প্রকাশকালঃ
৩০ মে ২০২৪ ০৭:৪৫ অপরাহ্ণ
৬২৩ বার পঠিত
বাবা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান। দ্বিতীয় ছেলে প্রথমে উপজেলা চেয়ারম্যান পরে সংসদ সদস্য (এমপি)। এবার তৃতীয় ছেলেও হলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। বুধবার তৃতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীক নিয়ে জয়ী হন মামুনুর রশিদ। একই পরিবারের তিনজন জনপ্রতিনিধির দেখা মিলেছে কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলায়।
ঢাকা প্রেসঃ
মো. নুরুল ইসলাম, একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিত্ব, ৯০-এর দশকে দেবিদ্বারের বরকামতা ইউনিয়নের ওয়ার্ড সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। এরপর তিনি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার উন্নয়নে কাজ করে আসছেন।
# ২০১৬ সালে: তিনি বরকামতা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
# ২০২১ সালে: উপজেলা পরিষদ উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রতীক নিয়ে জয়ী হয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের পদभार ग्रहণ করেন।
মো. নুরুল ইসলামের ছেলেরা:
- আবুল কালাম আজাদ:
২০২১ সালে: উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর মানুষের আস্থা আরও বৃদ্ধি পায়।
২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারী: স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
- মামুনুর রশিদ:
২০২৪ সালে: দেবিদ্বার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
- নুরুল ইসলাম পরিবারের দীর্ঘদিনের জনসেবা:
- এলাকার মানুষ তাদেরকে বিশ্বাস করে এবং তাদের কাজের প্রশংসা করে।
- আবুল কালাম আজাদের কর্মদক্ষতা:
- উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।
- পরিবারের ঐক্য:
- ভাইদের মধ্যে ঐক্য এবং তাদের জনগণের প্রতি প্রতিশ্রুতি তাদেরকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।
মামুনুর রশিদ:
- মানবসেবার প্রতি প্রতিশ্রুতি:
- তিনি জনগণের সেবা করতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
- কৃতজ্ঞতা:
- তিনি দেবিদ্বারবাসীর আস্থা ও বিশ্বাসের জন্য কৃতজ্ঞ।
আবুল কালাম আজাদ:
- ঋণ পরিশোধের প্রতিশ্রুতি:
- তিনি দেবিদ্বারবাসীর প্রতি তাদের ঋণ পরিশোধ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
- উন্নত দেবিদ্বার গড়ে তোলার লক্ষ্য:
- তিনি শিক্ষা, সংস্কৃতি, মানবিকতা এবং জনবান্ধবতার মাধ্যমে দেবিদ্বারকে একটি "স্মার্ট দেবিদ্বার" হিসেবে গড়ে তুলতে চান।
নুরুল ইসলাম পরিবারের এই অসাধারণ সাফল্য দেবিদ্বারবাসীর আস্থা ও বিশ্বাসের প্রমাণ। তাদের অব্যাহত প্রচেষ্টা এবং জনগণের প্রতি প্রতিশ্রুতি আগামী দিনগুলিতে দেবিদ্বারের জন্য আরও উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করা যায়।