প্রকাশকালঃ
২০ মার্চ ২০২৪ ১০:১৬ পূর্বাহ্ণ ৮০৯ বার পঠিত
অনন্যতা এবং আত্ম-উপলব্ধি
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ অনন্য এবং বিস্ময়করভাবে আলাদা। এই অনন্যতা তখনই কাজে আসবে যখন আমরা তা উপলব্ধি করব এবং আমাদের সৃজনশীল কল্পনাশক্তি এবং চিন্তার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাব। মানসিক শক্তির ঘাটতি থাকলে মনের মতো জীবনধারণ করা সম্ভব নয়।
শ্রেণিবিভক্তি এবং স্বাধীনতা
বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিক ও বস্তুবাদী শ্রেণিবিভক্তি আত্ম-উপলব্ধির ভিত্তিতে তৈরি হয়। বাস্তবতার নিরিখে মানুষকে দুই শ্রেণিতে ভাগ করা যায়: মালিক এবং দাস। ভয়ংকর সত্য হলো, আমরা কোনটা বেছে নিব সেই পছন্দ আমাদের স্বাধীনতাকে সীমাবদ্ধ করে। আমরা যেটা বেছে নিব, সে সেটাই হয়ে ওঠবঃ মালিক অথবা দাস।
মস্তিষ্কের শক্তি এবং জ্ঞান অর্জন
এক সময় শারীরিক শক্তি সমৃদ্ধি অর্জনের পথে প্রধান ভূমিকা পালন করত। কিন্তু এখন আপনার মস্তিষ্কের সক্ষমতাই আপনাকে সাফল্যের চূড়ায় নিয়ে যেতে পারে। মাথা না খাটিয়ে এই বিশৃঙ্খলার যুগে টিকে থাকাও কঠিন। আগামী এক দশকের মধ্যে পরিবর্তন আরও স্পষ্ট হবে।
শিক্ষা এবং জ্ঞান
শিক্ষাই একমাত্র হাতিয়ার যা আমাদের মস্তিষ্ককে সক্ষম করে তোলে। জ্ঞান আহরণ, নতুন দক্ষতা অর্জন এবং নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমেই আমরা সমৃদ্ধি অর্জন করতে পারব। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে এবং পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। নীতি-নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধের বিকল্প নেই।
মানসিক শক্তি, জ্ঞান অর্জন এবং নীতি-নৈতিকতা আমাদের জীবনে অপরিহার্য। আমাদের অনন্যতাকে কাজে লাগিয়ে জ্ঞানের মাধ্যমে সমৃদ্ধ ও সুন্দর জীবন গড়ে তোলা সম্ভব।