প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বে টানা চারবার নির্বাচিত আওয়ামী লীগ সরকার দেশের উন্নয়নে অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জন করেছে। এই অগ্রগতিতে যুব সমাজের ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না।
বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় সংকল্প "স্মার্ট বাংলাদেশ" গড়ে তোলার জন্য যুব সমাজকেই সবার আগে কাজে লাগাতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই লক্ষ্য অর্জনে যুব উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্মার্ট বাজেট প্রণয়ন অত্যাবশ্যক।
২০১৭ সালে দেশে যুব নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়। এই নীতিমালায় যুবদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি দেশের শাসনব্যবস্থায় রাজনীতি ও সরকারি কার্যক্রম পরিচালনায় যুবদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
বর্তমান সরকার যুবকদের বহুমুখী কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছে। আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হলেও দেশে যুবদের বেকারত্বের হার এখনও সন্তোষজনক নয়।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের সাময়িক হিসাবে দেশে বেকারের সংখ্যা কমেছে। ২০২৩ সালের শেষে বেকার লোকের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ২৪ লাখ ৭০ হাজার। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ২৫ লাখ ৮০ হাজার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার দ্বারপ্রান্তে সম্প্রতি যুব ছায়া সংসদের ১৪তম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়।