২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সুধী সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত করবো: শেখ পরশ

প্রকাশকালঃ ২৯ আগu ২০২৩ ১২:২৭ অপরাহ্ণ ২৫৬ বার পঠিত
২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সুধী সমাবেশ জনসমুদ্রে পরিণত করবো: শেখ পরশ

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেছেন, ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন উপলক্ষে রাজধানীর পুরনো বাণিজ্য মেলার মাঠে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুধী সমাবেশকে বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত করবো।

সোমবার (২৮ আগস্ট) বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যুবলীগের এক প্রস্তুতি সভায় এসব কথা বলেন তিনি। ২ সেপ্টেম্বর ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন কার্যক্রম ও সুধী সমাবেশ সফল করতে এ সভা করা হয়।


যুবলীগ চেয়ারম্যান বলেন, ‘২ সেপ্টেম্বর  ঢাকার পুরনো বাণিজ্য মেলার মাঠে বিশাল সুধী সমাবেশ হবে। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের চলমান উন্নয়নের আরেকটা বিশাল মাইলফলক। সমাবেশটি সফল করতে যুবলীগ দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আমরা যুবলীগ আমাদের সর্বোচ্চ শক্তি প্রদর্শন এবং সহযোগিতা দিয়ে এই সমাবেশটি বিশাল জনসমুদ্রে পরিণত করবো। সর্বোচ্চ জনবল নিয়ে এই সমাবেশে যোগদান করার প্রস্তুতি আজ  থেকেই আপনারা নেবেন।’

তিনি বলেন, ‘বর্তমান জটিল রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিএনপির কোনও নেতার রাষ্ট্র পরিচালনা করার কোনও যোগ্যতা নাই, দক্ষতা নাই, সক্ষমতা নাই। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত দুর্নীতিবাজ। নির্বাচনে যাওয়ার পথও তাদের নাই।’

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, ‘২ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের সুধী সমাবেশকে সফল করতে হবে। আপনারা লক্ষ্য করেছেন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলো বড় বড় সমাবেশ করছে। এই জনসমাবেশগুলো করা হয় দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের দাঁতভাঙা জবাব দেওয়ার জন্য।’


আওয়ামী লীগকে বিপদে ফেলতে তারেক রহমান যেকোনও সময় খালেদা জিয়াকে মেরে ফেলতে পারে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান একজন বীভৎস মানুষ। যেকোনও জঘন্য কাজ করতে পারে। এজন্য যুবলীগকে সদা সর্বদা সজাগ থাকতে হবে, যেন বিএনপি-জামায়াত কোনও ধরনের ষড়যন্ত্র করতে না পারে।’

সভায় আরও বক্তব্য রাখেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, প্রেসিডিয়াম সদস্য মামুনুর রশীদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম প্রমুখ।