বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ব্যাংক ঋণের তালিকা হচ্ছে

প্রকাশকালঃ ০৯ মে ২০২৩ ০১:০৯ অপরাহ্ণ ৮৮ বার পঠিত
বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ব্যাংক ঋণের তালিকা হচ্ছে

ঙ্গবাজারে আগুনে পুড়ে যাওয়া ব্যবসায়ীদের কার কত ব্যাংক ঋণ ছিল, তার তালিকা করার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অভ্যন্তরীণ এক পরিপত্রের মাধ্যমে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোকে এই নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকগুলো এখন বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ঋণসংক্রান্ত তথ্য নির্ধারিত ছকে পাঠানোর জন্য শাখা পর্যায়ে চিঠি দিচ্ছে। চিঠির সূত্রে জানা গেছে, ঋণগ্রহীতা বা প্রতিষ্ঠানের নামের সঙ্গে কোন মার্কেটে ওই প্রতিষ্ঠান ছিল এবং দোকান নম্বর কত, এসব তথ্য জানাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ঋণের প্রকৃতি ও বিতরণের তারিখ, ঋণের স্থিতি ও ঋণের শ্রেণিমান সম্পর্কেও তথ্য দিতে শাখা পর্যায়ে নির্দেশ দিয়েছে ব্যাংকগুলো।

জানা গেছে, ঈদকেন্দ্রিক ব্যবসা ধরতে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে বঙ্গবাজারের অনেক ব্যবসায়ী লগ্নি বাড়িয়েছিলেন। ঠিক সেই সময়ে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় পুরো বঙ্গবাজার। এই পরিস্থিতিতে ব্যাংক ঋণের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের ছাড় পেলে তা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের জন্য সুবিধাজনক হবে। একই সঙ্গে তাঁদের ব্যবসায় ফিরতে ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করেন ক্ষতিগ্রস্ত অনেক ব্যবসায়ী।


এ ব্যাপারে বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স ব্যবসায়ী সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক দুলাল আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ৪০ লাখ টাকার একটি এফডিআরের বিপরীতে ৩৬ লাখ টাকার ঋণ নিয়েছিলাম। তিনটা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান একেবারে পুড়ে যাওয়ার পর ব্যাংক থেকে আমাকে বলা হয়েছে তাদের এ ব্যাপারে করার কিছু নেই। কোনো ধরনের ছাড় তারা দিতে পারবেন না। অবস্থা এমন হলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় ফিরে আসা কঠিন হবে।’ তাই কঠিন এই পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলোকে ব্যবসায়ীদের পাশে থাকার আহ্বান জানান তিনি।  

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের চারটি ইউনিটে (বঙ্গবাজার, গুলিস্তান, মহানগরী ও আদর্শ) মোট দোকান ছিল ২ হাজার ৯৬১টি। এখন এই দোকানগুলোর চিহ্ন নেই। এ ছাড়া মহানগর শপিং কমপ্লেক্সে ৭৯১টি, বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেটে ৫৯টি ও বঙ্গ হোমিও কমপ্লেক্সে ৩৪টি দোকান আগুনে পুড়েছে। সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৮৪৫টি দোকানের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।


ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, বঙ্গবাজারে সব মিলিয়ে ৩০৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে মালপত্রের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ২৮৮ কোটি টাকার বেশি। আর মার্কেটগুলোর কাঠামোগত ক্ষতির পরিমাণ ১৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

কর-জিডিপি হারের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে যদি বলি, আমরা কেবল শুনছিই যে ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) কেনা হচ্ছে। ধরে নিলাম কেনা হচ্ছেই। কিন্তু শুধু এই ইএফডি দিয়ে কী লাভ হবে?


বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া পণ্যের বিপরীতে ৩০০ কোটি ডলার কেন দেশে আসছে না, তা জানতে চেয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এ নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমেও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী মুদ্রানীতিতে ইন্টারেস্ট রেট করিডর বা বাজারভিত্তিক সুদহার চালুর বিষয়ে ঘোষণা দেবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হক। একই সঙ্গে মুদ্রার একক বিনিময় হার চালুর ...

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, রূপালী ব্যাংকে ২টি পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ পেয়েও নিয়োগপত্র পাননি মোট ৮৯২ জন। এর মধ্যে ২০১৬ সালভিত্তিক প্যানেল থেকে প্রাথমিক সুপারিশ পাওয়া ...