চার দিনের সফরে আগামীকাল সোমবার চীন যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১০ বছর পর চীন যাচ্ছেন তিনি। এ সফরে দুদেশের মধ্যে ৭০০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি এবং নিজেদের মুদ্রায় লেনদেনের সিদ্ধান্তসহ অন্তত ১০টি সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে। কূটনীতি বিশ্লেষকদের ধারণা, চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিন পিং ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠকে আলোচনা হতে পারে এ অঞ্চলের রাজনীতি নিয়েও।
এই সফরে সমঝোতা হতে পারে চীনের বৈশ্বিক উন্নয়ন উদ্যোগ, বাণিজ্য সহায়তা, বিনিয়োগ সুরক্ষা, ডিজিটাল অর্থনীতি, সুনীল অর্থনীতি ও একাধিক মৈত্রী সেতু নির্মাণ নিয়ে। অগ্রাধিকার পাবে বাণিজ্য ও অর্থনীতি।
প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর নিয়ে সাবেক রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ুন কবির বলেন, ‘টেলি-কমিউনিকেশন সেক্টর, আইসিটিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে চীন থেকে আমাদের সহযোগিতা আছে। পাশাপাশি নির্বাচনের সময় চীনের তরফ থেকে যে প্রকাশ্য সমর্থন ছিল তার জন্য প্রধানমন্ত্রী তাদের ধন্যবাদ জানাবেন।’
এছাড়া, মিয়ানমারে জাতিগত সংঘাত, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন এবং ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরকে ঘিরে ভূরাজনীতি দুই দেশের শীর্ষ নেতার বৈঠকে গুরুত্ব পাবে।