ঢাকা প্রেস নিউজ
বর্ষাকালে আর্দ্রতা এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে। এর ফলে ত্বকের বিভিন্ন রোগ, যেমন ছত্রাক সংক্রমণ, একজিমা, খোসপাঁচড়া এবং অ্যালার্জির প্রকোপ বৃদ্ধি পায়।
কিছু নির্দিষ্ট কারণ:
আর্দ্রতা: বৃষ্টির পানিতে ভেজা থাকা ত্বক দীর্ঘ সময় ভেজা থাকলে ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।
ঘাম: বর্ষাকালে বেশি ঘাম হওয়ায় ত্বকের পোড়াভাব এবং চুলকানি হতে পারে, যা বিভিন্ন ত্বকের রোগের
পানিশূন্যতা: পর্যাপ্ত পানি না পান করলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে, যার ফলে চুলকানি, ফাটা এবং
অপরিচ্ছন্নতা: বর্ষাকালে পানিশূন্যতা এবং ঘামের কারণে ত্বকে নোংরা জমতে পারে, যা ত্বকের
সংক্রমণ: বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়া জিনিসপত্র ব্যবহার করলে বা দূষিত পানিতে সাঁতার কাটলে
নিয়মিত গোসল: প্রতিদিন হালকা সাবান ও ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করুন।
শুষ্ক রাখা: গোসলের পর ত্বক ভালো করে মুছে শুকনো করুন। বিশেষ করে শরীরের ভাঁজগুলো
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার: ত্বক শুষ্ক রাখার জন্য নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
পোশাক: সুতির পোশাক পরুন যা ঘাম শোষণ করে এবং ত্বককে শুষ্ক রাখে।
পরিচ্ছন্নতা: ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, যেমন তোয়ালে, চিরুনি, সাবান ইত্যাদি কারো সাথে ভাগাভাগি
ঔষধ: চর্মরোগের লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন এবং
ঘরোয়া উপায়: লেবু ও বেকিং সোডা, অ্যালোভেরা জেল, নারকেল তেল ইত্যাদি ব্যবহার করে
বর্ষাকালে সাবধানতা অবলম্বন করে এবং ত্বকের যত্ন নিয়ে চর্মরোগ থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।