সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে চালু করা 'প্রত্যয়' স্কিম বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করছেন শিক্ষকরা। এর প্রেক্ষাপটে, স্কিমটি সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্পষ্ট করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হল:
৩০ জুন ২০২৪ তারিখের পূর্বে চাকরিরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা: এই জনগোষ্ঠী তাদের পূর্ববর্তী পেনশন সুবিধাগুলোই অপরিবর্তিতভাবে পাবেন। বর্তমানে সরকারি পেনশন ব্যবস্থা আনফান্ডেড ডিফাইন্ড বেনিফিট সিস্টেমের উপর ভিত্তি করে পরিচালিত হয়। এর অর্থ হলো, পেনশনের যাবতীয় খরচ প্রয়োজন অনুযায়ী বাজেট বরাদ্দ থেকে মেটানো হয়। ১ জুলাই ২০২৪ থেকে ফান্ডেড ডিফাইন্ড কন্টিবিউটরি সিস্টেম চালু হবে। এই পদ্ধতিতে, বিশ্বের অনেক দেশের মতো, বেতন থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ মাসিক জমা দেওয়া হবে।
অবদানের হার: প্রত্যয় স্কিমে, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা কর্মকর্তা বা কর্মচারীর মূল বেতনের ১০% অথবা সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা (যেটি কম হবে) কর্তন করবে। একই সাথে, সমপরিমাণ অর্থ প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা প্রদান করবে। উভয় অর্থই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর কর্পাস অ্যাকাউন্টে জমা করা হবে।