এই রায়ের বিরুদ্ধে ইউনূস আপিল করেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্র বলেছেন, "আমরা উদ্বিগ্ন যে শ্রম ও দুর্নীতি দমন আইনের অপব্যবহার** আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারে এবং ভবিষ্যতের সরাসরি বিদেশী বিনিয়োগ প্রাপ্তিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।"
কিছু বিশ্লেষক মনে করেন যে ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলাটি রাজনৈতিকভাবে অনুপ্রাণিত হতে পারে এবং এটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের উপর প্রশ্নবিদ্ধ করে।অন্যরা যুক্তি দেন যে মামলাটি ন্যায্য এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয়।
ইউনূসের সমর্থকরা বলেছেন তিনি নির্দোষ এবং তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন