নিবন্ধনের জন্য ইসিতে ১৪৭টি রাজনৈতিক দলের আবেদন

  প্রিন্ট করুন   প্রকাশকালঃ ২৪ জুন ২০২৫ ০৬:১৫ অপরাহ্ণ   |   ২৯ বার পঠিত
নিবন্ধনের জন্য ইসিতে ১৪৭টি রাজনৈতিক দলের আবেদন

ঢাকা প্রেস-নিউজ ডেস্ক:-


 

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধনের জন্য মোট ১৪৭টি রাজনৈতিক দল আবেদন জমা দিয়েছে। গত রোববার ছিল নতুন দলের নিবন্ধনের আবেদনের শেষ দিন।
 

সোমবার (২৪ জুন) ইসির জনসংযোগ শাখা থেকে জানানো হয়, প্রথম দফায় ২০ এপ্রিল পর্যন্ত ৬৫টি দল আবেদন জমা দেয়। পরে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি দলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সময় বাড়িয়ে ২২ জুন পর্যন্ত করা হয়। এই বর্ধিত সময়ের মধ্যে আরও ৮২টি দল আবেদন করে।
 

বর্তমানে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত দলের সংখ্যা ৫০টি। তবে সম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত হয়েছে এবং আদালতের আদেশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন পুনর্বহাল করা হয়েছে।


শেষ দিনে আবেদন করা উল্লেখযোগ্য দলগুলোর মধ্যে রয়েছে:

  • জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)

  • বাংলাদেশ সংগ্রামী ভোটার পার্টি

  • মুসলিম জনতা পার্টি

  • নতুন প্রজন্ম পার্টি

  • ওয়ার্ল্ড মুসলিম কমিউনিটি

  • বাংলাদেশ নাগরিক দল (বিএনডি)

  • ন্যাশনাল ফ্রিডম পার্টি

  • নতুন বাংলাদেশ পার্টি (এনবিপি)

  • জাতীয় জনতা পার্টি

  • কোয়ালিশন-ন্যাশনাল পার্টি (সিএনপি)

  • জাস্টিস ফর হিউম্যানিটি পার্টি

  • বাংলাদেশ বেকার মুক্তি পরিষদ

  • বাংলাদেশ তিসারী ইনসাফ দল

  • বাংলাদেশ জাগ্রত পার্টি (বাজপ)

  • বাংলাদেশ সোশাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএসডিপি)

  • বাংলাদেশ আজাদী পার্টি (বিএপি)

  • বাংলাদেশ ইসলামিক জনতা পার্টি

  • মানবিক বাংলাদেশ পার্টি

  • বাংলাদেশ গ্রীন পার্টি

  • বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএনডিপি)

  • ভাষানী জনশক্তি পার্টি

  • নতুন ধারা বাংলাদেশ

  • বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি

  • বাংলাদেশ জাস্টিস মুভমেন্ট

  • বাংলাদেশ বেকার সমাজ (বাবেস)

  • বাংলাদেশ ছাত্রজনতা পার্টি

  • বাংলাদেশ শান্তির দল

  • বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণময় পার্টি

  • বাংলাদেশ মাতৃভূমি দল

  • বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (মার্কসবাদী)

  • বাংলাদেশ জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি
     

এছাড়াও রয়েছে একাধিক আঞ্চলিক, ধর্মভিত্তিক, পেশাজীবী ও নাগরিক সংগঠনভিত্তিক রাজনৈতিক দল।

 

বর্ধিত সময়সীমায় এত বিপুল সংখ্যক দলের নিবন্ধনের আবেদন জমা পড়া রাজনৈতিক পরিসরে ব্যাপক আগ্রহের প্রতিফলন। নির্বাচন কমিশন এখন আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে নতুন দলগুলোর নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত নেবে।