 
                            
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সম্প্রতি পাঠানো এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে,প্রথম ধাপে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী এবং কোনো ভাতা না পাওয়া অসহায় ও দরিদ্রদের তালিকা তৈরি করতে হবে।
তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে গ্রাম ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সদস্য, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করতে হবে।কমিটি তৈরি তালিকা উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে জমা দিতে হবে।উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা তালিকা যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত তালিকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে পাঠাবেন।জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চূড়ান্ত তালিকা পর্যালোচনা করে ভাতা বিতরণের জন্য অনুমোদন দেবে।
ভাতা বিতরণের জন্য উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়কে দায়িত্ব দেওয়া হবে।ভাতা গ্রহীতাদের মোবাইল ফোনে টাকা পাঠানো হবে।ভাতা বিতরণ কার্যক্রম তদারকির জন্য জেলা ও উপজেলায় কমিটি গঠন করা হবে।
সর্বজনীন পেনশন প্রকল্পের আওতায় ভাতা পাওয়ার জন্য আবেদনকারীদের ন্যূনতম ৬৫ বছর বয়সী হতে হবে।বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।কোনো ভাতা (যেমন: বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, ভিক্ষু-ভিক্ষুণী ভাতা) পাচ্ছেন না।নিজের জীবিকা নির্বাহে অক্ষম হতে হবে।
আবেদনকারীদের যে ধরনের কাগজপত্র জমা দিতে হবে,জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ,পাসপোর্ট সাইজের ছবি,আয়ের সনদ (যদি থাকে) ,অক্ষমতার সনদ (যদি থাকে)
আশা করা হচ্ছে এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের সকল অসহায় ও দরিদ্র মানুষ ন্যূনতম জীবনযাপনের সুযোগ পাবেন।
 
                                                
                                                 
                                                
                                                 
                                                
                                                