প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব গ্রহণের এক বছর পূর্তিতে তাকে অভিনন্দন জানান সারাহ কুক। তিনি বলেন, গত এক বছরে বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা ও সংস্কারে প্রধান বিচারপতির উদ্যোগ প্রশংসনীয়। বিশেষ করে—
স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বিচার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় ঘোষিত সংস্কার রোডম্যাপ,
বিচার সেবায় স্বচ্ছতা আনতে ১২ দফা নির্দেশনা,
মামলার বিবাদীপক্ষকে লিগ্যাল এইড প্রদানে ক্যাপাসিটি টেস্ট চালু,
উচ্চ আদালতে বিচারক নিয়োগ আইন প্রণয়ন,
বিচারপ্রার্থীদের সহায়তায় সুপ্রিম কোর্ট হেল্পলাইন চালু,
অধস্তন আদালতের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ—
এসব পদক্ষেপকে তিনি সময়োপযোগী ও কার্যকরী হিসেবে উল্লেখ করেন।
সাক্ষাৎকালে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও সুশাসন নিশ্চিতকরণে প্রধান বিচারপতির বলিষ্ঠ নেতৃত্ব আগামী দিনগুলোতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একইসঙ্গে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে শক্তিশালী করতে যুক্তরাজ্য সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।