প্রকাশকালঃ
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৫:৩৩ অপরাহ্ণ ১৯৪ বার পঠিত
ই-কমার্সে কেনাকাটায় প্রতারণা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিম্নলিখিত উপায়ে করা যেতে পারে:
সাইবার সিকিউরিটি: ই-কমার্স ওয়েবসাইট এবং অ্যাপ্লিকেশনের সাইবার সিকিউরিটি বাড়াতে হলে উচ্চ স্তরের সাইবার সিকিউরিটি ব্যবস্থাপনা স্থাপন করতে হবে। এটি হ্যাকিং, ডেটা চুরি, ম্যালওয়্যার এবং অন্যান্য সাইবার আপত্তি থেকে ব্যবস্থা নেতে সাহায্য করতে পারে।
পেমেন্ট সিকিউরিটি: গ্রাহকের পেমেন্ট তথ্য নিরাপদ রাখার জন্য SSL (Secure Sockets Layer) সার্টিফিকেট ইনস্টল করা এবং পেমেন্ট গেটওয়ে বানানো হয়ে থাকতে পারে। এছাড়াও, দোকানের পেমেন্ট গেটওয়ে সুরক্ষিত এবং যাচাইয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট প্রক্রিয়া করা হতে পারে।
গ্রাহকের এবং বিক্রেতার সনাক্তকরণ: গ্রাহকের এবং বিক্রেতার সনাক্তকরণ একটি অত্যমুখী প্রক্রিয়া হতে পারে, যেখানে গ্রাহকগণ এবং বিক্রেতারা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করতে এবং পেমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। এটি সহায়ক হতে পারে যেন গ্রাহকগণ বিক্রেতার সাথে একাধিক পেমেন্ট গুরুত্ব দেয় না এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হতে পারে।
ডেটা গোপনীয়তা: গ্রাহকের সাব্যবস্থিত তথ্যের গোপনীয়তা সংরক্ষণ করা জরুরি। ডেটা লিকেজ, ডেটা চুরি এবং অন্যান্য প্রতারণা থেকে বাঁচাতে স্ট্রিক্ট নীতি এবং প্রক্রিয়াসমূহ স্থাপন করতে হবে।
গ্রাহকের জন্য সাধারণ সুরক্ষা উপায়: গ্রাহকদের জন্য সাধারণ সুরক্ষা উপায় উন্নত করা হতে পারে যেমন দোকান সাইটের সাথে সুরক্ষিত পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপন, সক্ষম সাইবার সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার ইত্যাদি।
গ্রাহকের শিকারি হওয়া থেকে সাবধান থাকা: গ্রাহকের কর্তব্য হলো সাইটের সঠিক URL এবং পেমেন্ট গেটওয়ে সাইটের নিরাপত্তা যাচাই করা। ফিশিং ট্রাপ এবং অন্যান্য প্রতারণা থেকে বেরিয়ে থাকা গ্রাহকের জন্য মুখ্য।
এই সব ব্যবস্থাগুলি একত্রিত করে, ই-কমার্স প্লাটফর্ম প্রতারণা এবং সাইবার আপত্তি থেকে সুরক্ষিত থাকতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও, ব্যবস্থাপনা এবং গ্রাহকের জন্য প্রশাসনিক উপায় এবং জানবেন যেগুলি সাইটে উন্নত সুরক্ষা সার্ভিস সরবরাহ করছে।