প্রকাশকালঃ
০৮ অক্টোবর ২০২৩ ১২:৩৫ অপরাহ্ণ ২০০ বার পঠিত
ইসলামে শিল্প-বাণিজ্যের অনুপ্রেরণা বিষয়টি ইসলামিক প্রতিষ্ঠান ও মূলধার্মের আওতাধীনে দেখা হয়। ইসলামে শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত কিছু মৌলিক নীতি ও মূলভূত মূল্যবোধ রয়েছে:
সত্যতা ও ন্যায়: ইসলাম শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সত্যতা ও ন্যায়ের মূলনীতি বহন করে। ইসলামে মিথ্যা বা প্রমাণের ব্যর্থ বা অদলীলতা সমর্থিত নয়। শিল্প-বাণিজ্য কাজে ন্যায়ের সাথে ন্যায়পূর্ণ আচরণ এবং সত্যতার মাধ্যমে কাজ করা উচিত মন্তব্য করা হয়।
সদাচার: ইসলামে সদাচার একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক মূল্য। শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, সদাচার মানসিকতা ও আচরণের সাথে যুক্ত থাকে। সদাচারের মাধ্যমে কার্যকরী এবং ন্যায়পূর্ণ সাথে কাজ করা উচিত মন্তব্য করা হয়।
মানবিক মূল্য: ইসলামে মানবিক মূল্য গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রশংসনীয় মোটরস্পৃহা হলেও, ঐ মানবিক মূল্য শ্রেষ্ঠ অবস্থানে না থাকায় কোন ধরণের আবর্জনা বা অহিষেক সহ্য নয়। শিল্প-বাণিজ্যে মানবিক মূল্যের সহানুভূতি এবং সহানুভূতিশীল কাজে লেগে থাকা উচিত মন্তব্য করা হয়।
দান এবং চারিত্রিক উন্নতি: ইসলামে দান এবং চারিত্রিক উন্নতি মূলনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ধার্মিক ও চারিত্রিক উন্নতির মাধ্যমে শিল্প-বাণিজ্য প্রক্রিয়াশীল করা উচিত মন্তব্য করা হয়।
পরিবর্তন এবং উন্নতি: ইসলামে শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সামাজিক এবং আর্থিক উন্নতি এবং পরিবর্তন প্রশংসনীয়। আপেক্ষিকতা, নতুন প্রযুক্তির উপযোগ, এবং উন্নত প্রবৃদ্ধি ইসলামে উৎসাহিত এবং প্রশংসিত হয়।
ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে, শিল্প-বাণিজ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ দ্বারা বোঝা হয় এবং এটি সমাজের উন্নতি এবং সমৃদ্ধির অংশ হিসেবে প্রশংসা প্রাপ্ত করে। তবে, এটি ন্যায়, সত্যতা, সদাচার, মানবিক মূল্য, দান, চারিত্রিক উন্নতি, এবং পরিবর্তনের মূলনীতির সাথে মিল করে আচরণ করতে হবে, এই বিষয়টি খেতে হবে।