 
                            
তিনি জানান, ওই দিন বিকেল ৩টায় ব্যবসা অনুষদ ভবনের অডিটোরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে তপশিল ঘোষণা করা হবে। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটেও তা প্রকাশ করা হবে।
 
গঠনতন্ত্র সংস্কার প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিন বলেন, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন থেকে নানা দাবি উত্থাপিত হয়েছিল। সেসব দাবি পর্যালোচনা করা হলেও সবার সব দাবি গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি। তবে আগে দপ্তর সম্পাদক পদে শুধুমাত্র পুরুষদের অগ্রাধিকার থাকলেও এখন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই এই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে।
 
তিনি আরও জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের আইন অনুযায়ী এমফিল ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরাও নিয়মিত ছাত্র হিসেবে বিবেচিত। যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু নির্বাচনে এমফিল ও পিএইচডি শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছে, তাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রেও তারা ভোটাধিকার ও প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাবেন।
 
উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম চাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালে। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর এই নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এতদিনে মাত্র ছয়বার নির্বাচন হয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি।
 
                                                
                                                 
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                        
                                     
                                        
                                         
                                        
                                        
                                    