ঢাকা প্রেস নিউজ
নিয়মিত ব্যায়াম: দিনে কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, বা অন্য কোনো এ্যারোবিক ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম মেজাজ ভালো করার হরমোন নিঃসরণ করে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর খাবার: পুষ্টিকর খাবার খান যাতে প্রচুর ফল, শাকসবজি, এবং পূর্ণ শস্য থাকে। প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনি, এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি এড়িয়ে চলুন।
পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। ঘুমের অভাব মেজাজ খারাপ করতে পারে এবং বিষণ্ণতার লক্ষণগুলো আরও খারাপ করতে পারে।
মানসিক চাপ কমান: যোগ, মেডিটেশন, বা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের মাধ্যমে মানসিক চাপ কমাতে শিখুন।
সামাজিক সংযোগ বৃদ্ধি:
প্রিয়জনের সাথে সময় কাটান: বন্ধু, পরিবার, এবং প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটান। সামাজিক সমর্থন বিষণ্ণতার বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।
নতুন লোকেদের সাথে দেখা করুন: ক্লাব, গ্রুপ, বা ক্লাসে যোগদান করুন যা আপনার আগ্রহের সাথে সম্পর্কিত। নতুন লোকেদের সাথে দেখা করা আপনাকে একাকী বোধ করা থেকে বিরত রাখতে পারে এবং আপনার মেজাজ উন্নত করতে পারে।
স্বেচ্ছাসেবক: আপনার সম্প্রদায়কে ফেরত দিতে স্বেচ্ছাসেবক হন। অন্যদের সাহায্য করা আপনাকে ভালো বোধ করতে পারে এবং আপনার জীবনের উদ্দেশ্যবোধ দিতে পারে।
থেরাপিস্টের সাথে কথা বলুন: একজন থেরাপিস্ট আপনাকে আপনার বিষণ্ণতা বুঝতে এবং মোকাবেলা করার জন্য কৌশলগুলি বিকাশ করতে সাহায্য করতে পারে।
ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে, বিষণ্ণতার চিকিৎসার জন্য ওষুধ প্রয়োজন হতে পারে। আপনার ডাক্তার আপনার জন্য সঠিক চিকিৎসা বিকল্প নির্ধারণ করতে পারেন।
মনে রাখবেন: বিষণ্ণতা একটি চিকিৎসাযোগ্য অসুস্থতা। সাহায্য চাইতে লজ্জা পাবেন না। ধৈর্য ধরুন এবং নিজের প্রতি দয়াশীল হোন। সময়ের সাথে সাথে, আপনি আরও ভালো বোধ করতে শুরু করবেন।