বিবৃতিতে তিনি উল্লেখ করেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ের কোনো বিশেষজ্ঞ শিক্ষক নেই। ফলে সমৃদ্ধ সিলেবাস থাকা সত্ত্বেও শিক্ষার্থীরা ধর্মীয় শিক্ষায় বঞ্চিত হচ্ছে। এর ফলে সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে, অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং শিক্ষার্থীরা নিজেদের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে।
তিনি আরও বলেন, ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ না দিয়ে নৃত্য ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সংগীত বা নৃত্য শিক্ষার্থীর আবশ্যিক বিষয় হতে পারে না। পরিবার চাইলে ব্যক্তিগতভাবে শিক্ষক রেখে এ শিক্ষা দিতে পারে, তবে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিটি ধর্মাবলম্বীর জন্য অত্যাবশ্যক। তাই অবিলম্বে প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা করার আহ্বান জানান তিনি।
অন্যদিকে, গতকাল রাজধানীর বসুন্ধরায় দলীয় কার্যালয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ সালেহ ওয়াই রামাদান। এ সময় রাষ্ট্রদূত তার সুস্থতার জন্য দোয়া করেন এবং ইসরায়েলের গণহত্যার বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনকে সমর্থন করায় ধন্যবাদ জানান।