নিজস্ব প্রতিবেদকঃ-
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের পাচানি গ্রামের মৃত দরবেশ আলীর ছেলে ডাকাত সর্দার মোঃ মফিজুল ইসলাম মাহি কে মাদক সেবন ও স্ত্রী কে নির্যাতনের অভিযোগ সহ বিস্তর অভিযোগে নিজ স্ত্রী ফাতেমা বেগম কর্তৃক তালাক খেলেন মাহী তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম চারজন সন্তানের জননী তার খারাপ কার্যকলাপের কারণে ২৪ জুলাই ২০২৫ ইং তারিখে ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইন অর্ডিন্যান্সের (৮ নং আইন) ৭ নং ধারায় ১ উপধারায় এবং ৮ নং ধারা অনুযায়ী স্ত্রী ফাতেমা বেগম কর্তৃক স্বামী মাদকাসক্ত ডাকাত সর্দার মফিজুল ইসলাম মাহীকে ডিভোর্স প্রদান করেন।
ফাতেমা বেগম বলেন বিবাহের সময় লিখিত কাবিননাবার মধ্যে তিনি যে ক্ষমতায় অর্পণ করেন তিনি উক্ত শর্ত লঙ্ঘন করায় আমি আমার নফছকে তালাকে তফউইজ গ্রহণ করিয়া তাহার বিবাহ বন্ধন হইতে নিজেকে মুক্ত করিলাম সুতরাং সর্বত্রভাবে অপারগ হইয়া স্বয়ং (গোদনাইল নারায়নগঞ্জ) কাজী অফিসে অত্র তালাক রেজিস্ট্রি করিয়াছি,, মিসেস ফাতেমা বেগম পিতা মজিবর মাদবর মাতা রহিমা বেগম সাং এনায়েত নগর পোঃ এল,এন মিলস,থানা, সিদ্ধিরগঞ্জ, জেলা নারায়ণগঞ্জ, প্রতিলিপি প্রেরণ অবগতি ও প্রয়োজনীয় তৎপরতার জন্য মফিজুল ইসলামকে অত্র নোটিশের এক কপি প্রদান করা হয়।
প্রতিদিন গভীর রাত্র হলে সে ডাকাতি এবং চুরি ছিনতাই করে সে একজন ডাকাতের লিডার এবং মাদকের ডিলার এবং সপ্তাহে একদিন স্ত্রীকে সময় দিতে পারে না আর খারাপ আচরণের কারণে তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের শরণাপন্ন হয়ে তাকে ডিভোর্স দিতে বাধ্য হন।
বেগম ফাতেমার কাছে ডিভোর্স দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে প্রতিবেদককে বলেন আমি নিজে গার্মেন্টসে চাকরি করে চারটা সন্তান লালন পালন করেছি মফিজুল ইসলাম মাহি কখনো কোনো সন্তানকে একটা জামা কাপড় ও কিনে দিতে পারে নাই আমি গার্মেন্টস থেকে যে টাকা গুলা বেতন পাই মাস শেষে সে আমাকে মারধোর করে টাকা গুলো পর্যন্ত ছিনিয়ে নিয়ে যায় এবং ২৪ ঘন্টা নেশা এবং মদ ইয়াবা গাঁজা খেতে থাকে তাই আমি আমার নিজ থেকে যেহেতু আমাকে কাজ করে খেতে হয় সে কারণে আমি মফিজুল ইসলাম মাহিকে ডিভোর্স দিয়েছি।