জান্তার সামরিক আদালতে তাদের বিচার করা হয় এবং ক্ষমা প্রার্থনা করার পরও তাদের মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়।এই ঘটনাটি মিয়ানমারে জান্তার নির্মমতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নতুন অধ্যায় স্থাপন করেছে।
কয়েক মাস যুদ্ধের পর জানুয়ারিতে উত্তরাঞ্চলীয় শান রাজ্যের লাউকাইতে শত শত সেনা স্থানীয় থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্সের কাছে আত্মসমর্পণ করে।আত্মসমর্পণের পর সেনা কর্মকর্তা ও তাদের সৈন্যদের এলাকা ছেড়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল।কিন্তু মৃত্যুদণ্ডের রায় কবে দেওয়া হয়েছিল সূত্র দুটি এএফপিকে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি। তবে গত মাসে তিনজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেলকে সামরিক হেফাজতে রাখার কথা নিশ্চিত করেছিলেন একজন সামরিক মুখপাত্র।মিয়ানমারের সামরিক জান্তা দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গা মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে নির্মম দমন অভিযান চালাচ্ছে।এই অভিযানে হাজার হাজার মানুষ নিহত ও বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমার জান্তার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং জেনারেলদের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিলের দাবি জানিয়েছে।জাতিসংঘ মিয়ানমারে যুদ্ধাপরাধের তদন্তের জন্য একটি স্বাধীন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে