তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এসজেবির নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা পান ৩২ দশমিক ৭৬ শতাংশ ভোট। দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে কোনো প্রার্থীকে পেতে হবে মোট ভোটের ৫০ শতাংশের বেশি। ফলে ভোট গণনা গড়ায় দ্বিতীয় দফায়।
শ্রীলঙ্কার নির্বাচন ব্যবস্থায় একটি ব্যালট পেপারে ভোটাররা পছন্দ অনুসারে পর্যায়ক্রমে তিনজন প্রার্থীকে ভোট দেয়ার সুযোগ পান। সেই নিয়ম মেনে এগিয়ে থাকা দুই প্রার্থীকে 'দ্বিতীয় পছন্দের' প্রার্থী হিসেবে যারা ভোট দিয়েছিলেন সেগুলো আবার গণনা করা হয়। এতেও বাজিমাত দিশানায়েকের।
গণঅভ্যুত্থানের পর প্রথমবারের মতো গত শনিবার দ্বীপ দেশটিতে অনুষ্ঠিত হয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।
এদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর থেকে শ্রীলঙ্কার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন বার্তা জানানো হয়েছে।