আন্তর্জাতিক ডেস্ক, ঢাকা প্রেস নিউজ
নেপালে ভারী বৃষ্টিতে কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে গত ৩৬ ঘণ্টায় অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন। বন্ধ হয়ে গেছে প্রধান প্রধান সড়ক। স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
নেপালে ভারী বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে গত ৩৬ ঘণ্টায় অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন। এখনও ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ১২ জন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বন্যার কারণে অনেক রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় কোশি নদী বিপজ্জনক স্তরে বয়ে যাচ্ছে। পশ্চিমে নারায়ণী, রাপ্তি ও মহাকালী নদীর প্রবাহও বাড়ছে। কাঠমান্ডুতে বেশ কয়েকটি নদী তীর উপচে পড়েছে এবং অনেক বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে। জুন মাসের মাঝামাঝি থেকে নেপালে ভূমিধস, বন্যা ও বজ্রপাতে মোট ৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
নেপালে গত কয়েক দিন ধরে অতিবৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে দেশটিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রোববার (৭ জুলাই) নেপালি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই দুর্যোগে অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছেন। এখনও ৮ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। উদ্ধারকর্মীরা তাদের খোঁজে বের করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বন্যার কারণে নেপালের অনেক রাস্তাঘাট বন্ধ হয়ে গেছে। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় কোশি নদী বিপজ্জনক স্তরে বয়ে যাচ্ছে। নদীর তীরবর্তী এলাকায় বন্যার ঝুঁকি বেড়েছে। কর্তৃপক্ষ স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার জন্য বার্তা জানিয়েছে।
পশ্চিমে নারায়ণী, রাপ্তি ও মহাকালী নদীর প্রবাহও বাড়ছে। পাহাড় ঘেরা কাঠমান্ডুতে বেশ কয়েকটি নদী তীর উপচে পড়েছে। শহরের অনেক রাস্তা প্লাবিত হয়েছে এবং বহু বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে গেছে।
জুন মাসের মাঝামাঝি থেকে নেপালে ভূমিধস, বন্যা ও বজ্রপাতে মোট ৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। বর্ষা মৌসুমে প্রতি বছরই নেপালে এসব দুর্যোগে প্রাণহানি হয়।