এ ছাড়া এই গুরুত্বপূর্ণ রায় রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বড় পর্দায় দেখানোর প্রস্তুতি চলছে। কোন কোন স্থানে সম্প্রচার হবে—তা নির্ধারণ করবে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
রায়কে ঘিরে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ইতোমধ্যে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মাঠে নামানো হয়েছে বিজিবি ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
গত ১৩ নভেম্বর বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় ঘোষণার এই তারিখ নির্ধারণ করেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য ছিলেন বিচারক মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারক মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
বহুল আলোচিত এই মামলায় পাঁচটি অভিযোগে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে প্রসিকিউশন। অন্যদিকে, মামলায় নিজেদের নির্দোষ দাবি করে খালাস প্রার্থনা করেছেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবীরা। রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের পক্ষে তার আইনজীবীও খালাসের আবেদন করেছেন।