ঢাকা প্রেসঃ
অর্থপাচারকারী ও ঋণখেলাপিদের তালিকা প্রকাশ: জুন মাসের মধ্যে সরকার যদি অর্থপাচারকারী ও ঋণখেলাপিদের তালিকা প্রকাশ না করে, তাহলে গণসংহতি আন্দোলন আবারও বিক্ষোভ সমাবেশ করবে।
ব্যাংক লুটকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: দেশের সম্পদ লুণ্ঠনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
খেলাপি ঋণের সঠিক তথ্য প্রকাশ: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দাবি করা খেলাপি ঋণের পরিমাণ (১ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা) বিতর্কিত। গণসংহতি আন্দোলন দাবি করছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণ অনেক বেশি, ৪ লাখ কোটি টাকারও বেশি।
রপ্তানি আয়ের তালিকা প্রকাশ: যারা রপ্তানি আয় ফেরত দেন না তাদের তালিকাও প্রকাশের দাবি জানানো হয়েছে।
ব্যাংকিং খাতে লুটপাট রোধ: ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম-দুর্নীতি রোধের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
আমানতকারীদের সুরক্ষা: ব্যাংক ব্যবস্থার অবনতির কারণে আমানতকারীদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলা হচ্ছে। তাদের সুরক্ষার জন্য দাবি জানানো হয়েছে।
দুর্বল ব্যাংক একীভূতকরণ নীতি বাতিল: দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার নীতির বিরোধিতা করা হচ্ছে।
এক ব্যক্তির হাতে একাধিক ব্যাংক নিয়ন্ত্রণের বিরোধিতা: একই ব্যক্তির হাতে একাধিক ব্যাংক নিয়ন্ত্রণের নীতির বিরোধিতা করা হচ্ছে।