নিজের অফিসে ঢুকতে পারবো কিনা- এটা এখন বাইরের লোকের এখতিয়ার হয়ে গেছে। আমি দুঃখ-কষ্টে পড়ে গেছি। ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে আছি। এ ভবনটা আমরা করেছি এটা আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। হঠাৎ ৪ দিন আগে বাইরের লোক এসে জবরদখল শুরু করে আর আমরা বাইরের লোক হয়ে গেলাম। বৃহস্পতিবার গ্রামীণ টেলিকম ভবনের নিচতলায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এমন মন্তব্য করেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, পুলিশের কাছে সহযোগীতা চেয়েছি। কিন্তু তারা ঘুরে গিয়ে কোনো অসুবিধা দেখছেন না জানান! জবরদখলের পর আমরা নিজের বাড়িতে ঢুকতে গেলে তারা আমাদের পরিচয় জিজ্ঞাস করছে। নিজের অফিসে ঢুকতে পারবো কিনা এটা এখন বাইরের লোকের এখতিয়ার হয়ে গেছে। যখন দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ হচ্ছে তখন এ অবস্থা! দেশবাসীকে বলবো, এভাবে দেশ কীভাবে চলে? আমাদের সব অফিসের প্রধান কার্যালয় এটি। দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য এখান থেকে কাজ করা হয়।নিজের অফিসে ঢুকতে পারবো কিনা- এটা এখন বাইরের লোকের এখতিয়ার হয়ে গেছে। আমি দুঃখ-কষ্টে পড়ে গেছি। ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে আছি। এ ভবনটা আমরা করেছি এটা আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন। হঠাৎ ৪ দিন আগে বাইরের লোক এসে জবরদখল শুরু করে আর আমরা বাইরের লোক হয়ে গেলাম। বৃহস্পতিবার গ্রামীণ টেলিকম ভবনের নিচতলায় প্রেস ব্রিফিংয়ে এমন মন্তব্য করেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, পুলিশের কাছে সহযোগীতা চেয়েছি। কিন্তু তারা ঘুরে গিয়ে কোনো অসুবিধা দেখছেন না জানান! জবরদখলের পর আমরা নিজের বাড়িতে ঢুকতে গেলে তারা আমাদের পরিচয় জিজ্ঞাস করছে। নিজের অফিসে ঢুকতে পারবো কিনা এটা এখন বাইরের লোকের এখতিয়ার হয়ে গেছে। যখন দেশের মানুষের হঠাৎ কী হলো বাইরের কিছু লোক এসে তা জবরদখল করছে। আমরা কোথায় যাবো, কী করবো? পুলিশ আমাদের কথা শুনছে না।
নোবেলজয়ী এ অর্থনীতিবিদ বলেন, মামলা হোক। আদালতে আমাদের অনেক মামলা চলমান। সেভাবে আমরা মোকাবিলা করবো। কিন্তু জবরদখল কেন! দেশের মানুষের কাছে বিচারের ভার দিলাম। পুলিশের কাছে আমরা সহযোগিতা চেয়ে পাইনি।