ঢাকা প্রেস নিউজঃ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহের মধ্যে সম্প্রতি আলোচনায় উঠে এসেছে দুই দেশের মধ্যে যাত্রীবাহী ফেরি চালুর সম্ভাবনা।
ফেরি চালু: বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে যাত্রীবাহী ফেরি চালু হলে দুই দেশের মধ্যে মানুষের যাতায়াত ও পর্যটন বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ): ফেরি চালুর পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। এটি দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।
কৃষি সহযোগিতা: শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশের কৃষি পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী এবং এ বিষয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।
বিমসটেক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টকে বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলের সাত-দেশীয় জোট বিমসটেকের শীর্ষ সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
ফেরি চালু হলে দুই দেশের মধ্যে পর্যটকদের যাতায়াত বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর ফলে পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ঘটবে এবং employment opportunities বাড়বে।
ফেরি চালু হলে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। এটি businesses ও entrepreneurs উভয়ের জন্যই সুবিধাজনক হবে।
ফেরি চালু হলে দুই দেশের মানুষের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। এটি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বোঝাপড়া বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে ফেরি চালু হলে দুই দেশের জন্যই এটি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হবে। এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করতে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সহায়তা করবে।