বুয়েটের শিক্ষার্থীরা 'একদলীয় গুন্ডাতন্ত্র' রুখে ক্যাম্পাসকে রাজনীতিমুক্ত রাখতে চায়।তারা জ্ঞানের চর্চায় বিশ্বাসী এবং ভবিষ্যতের জন্য সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে চায়।
১২ দলীয় জোট মনে করে শিক্ষাঙ্গনে একদলীয় ছাত্রসংগঠন, তাদের নারী নির্যাতন, ভিন্নমতের ছাত্রসংগঠনকে থাকতে না দেওয়া এবং বুয়েটের ছাত্র আবরার হত্যার মত ঘটনা গুণ্ডাতন্ত্রের প্রমাণ।
জোটের নেতারা দাবি করেন, শিক্ষাঙ্গনে একদলীয় ছাত্রসংগঠন, তাদের নানা ধরনের নারী ধর্ষণ-নির্যাতন-অত্যাচার, ভিন্নমতের ছাত্রসংগঠনকে থাকতে না দেওয়া এবং নৃশংসভাবে বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরারকে হত্যা করা হয়। এর প্রতিবাদে শুধু ছাত্ররা না, দেশের সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক দল ফুঁসে ওঠে। তখন বুয়েট কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, বুয়েটে কোনো রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন থাকবে না। যার পরিপ্রেক্ষিতে বুয়েট এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।