এই ধারারই এক উজ্জ্বল নমুনা হলেন নিশা শাহ। লন্ডনের একটি ব্যাংকে উচ্চ বেতনের চাকরি ছেড়ে তিনি ঝুঁকি নিয়ে ইউটিউব কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছেন। মাত্র এক বছরেই তিনি ইউটিউব থেকে ৮ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি টাকা) আয় করেছেন।
২০২২ সালে নিশা শাহ লন্ডনের ক্রেডিট এগ্রিকোলে সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। বিনিয়োগ ব্যাংকার হিসেবে তার বার্ষিক বেতন ছিল প্রায় ২ কোটি রুপি।
উচ্চ বেতন সত্ত্বেও, নিশা চাকরিতে সন্তুষ্ট ছিলেন না। তিনি আরও ভালো কিছু করতে চেয়েছিলেন।
২০২৩ সালের জানুয়ারিতে সাহসের সাথে ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দেন নিশা এবং পূর্ণাঙ্গভাবে ইউটিউবে কনটেন্ট তৈরির দিকে মনোনিবেশ করেন।
বিভিন্ন কোর্স ও পণ্যের উপর ভিডিও তৈরি করে দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করেন তিনি।
মাত্র এক বছরের মধ্যে, ২০২৩ সালের মে থেকে ২০২৪ সালের মে পর্যন্ত, নিশা ইউটিউব থেকে ৮ কোটি রুপি আয় করেন।
নিশা শাহের গল্প আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করে যে, যদি আমাদের মধ্যে সাহস থাকে এবং আমরা পরিশ্রম করতে ইচ্ছুক হই, তাহলে প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমরাও আজকের দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে সফল হতে পারি।