চলচ্চিত্র শিল্পীদের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সম্মাননা হচ্ছে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০২৩ প্রদানের উদ্দেশ্যে ২০২৩-এ মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রসমূহ মূল্যায়নপূর্বক পুরস্কারপ্রাপ্তদের নাম সুপারিশের জন্য ১৩ সদস্যের একটি জুরি বোর্ড গঠন করেছে। এ জুরি বোর্ডে মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (চলচ্চিত্র) সভাপতি ও চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যানকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।
সোমবার (৩ জুন) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপণের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে ।
জুরি বোর্ডের অন্যান্য সদস্যরা হলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন, ঢাকা; মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ, ঢাকা; চলচ্চিত্র অধিশাখা প্রধান, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়; ড. মতিন রহমান, সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ফিল্ম ও মিডিয়া বিভাগ, স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়; বদরুল আনাম সৌদ, বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক; মিল্টন খন্দকার, বিশিষ্ট সংগীত পরিচালক; আব্দুল লতিফ বাচ্চু, বিশিষ্ট চিত্রগ্রাহক; খায়রুল আলম সবুজ, বিশিষ্ট অভিনেতা; অঞ্জনা সুলতানা, বিশিষ্ট অভিনেত্রী; শুভ্র দেব, বিশিষ্ট গায়ক; এবং মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, বিশিষ্ট সাংবাদিক।
পুরস্কার প্রদানের জন্য যে সকল ক্ষেত্রসমূহ বিবেচনা করা হবে তা হলো— আজীবন সম্মাননা; শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র; শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র; শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র; শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা প্রধান চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী প্রধান চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী খল চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী কৌতুক চরিত্রে; শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী; শিশু শিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার; শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক; শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক; শ্রেষ্ঠ গায়ক; শ্রেষ্ঠ গায়িকা; শ্রেষ্ঠ গীতিকার; শ্রেষ্ঠ সুরকার; শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার; শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার; শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা; শ্রেষ্ঠ সম্পাদক; শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক; শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক; শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক; শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজ-সজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ মেক-আপম্যান।