ইলিশে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। একই সঙ্গে এটি শরীরে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করে, ফলে শরীর থাকে সুস্থ ও কর্মক্ষম।
ভিটামিন এ, ডি, ই এবং ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ ইলিশ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন এ রাতকানা প্রতিরোধ করে এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। নিয়মিত ইলিশ খেলে অন্ধত্বের ঝুঁকিও অনেকাংশে কমে।
অস্টিওআর্থারাইটিস বা বাতের সমস্যার একটি বড় কারণ হলো শরীরে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ঘাটতি। ইলিশ সেই ঘাটতি পূরণ করে বাতের ব্যথা উপশমে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
গবেষণা বলছে, সামুদ্রিক মাছ ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ায়। যারা নিয়মিত ইলিশ খান, তাদের ফুসফুস বেশি শক্তিশালী হয়। এমনকি শিশুদের হাঁপানি নিয়ন্ত্রণেও ইলিশ কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।
ইলিশে থাকা প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ত্বককে করে মসৃণ ও উজ্জ্বল। এছাড়া ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের বলিরেখা ও সূক্ষ্ম রেখা কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত ইলিশ খেলে ত্বক থাকে সতেজ ও টানটান।