অর্থনীতির উদ্দেশ্য হলো মানুষের কল্যাণ করা।
বেসরকারি খাতকে উন্মুক্ত করা, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা, গ্রামীণ এলাকায় প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়া, সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগানো, বাজার তৈরি করা, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করা এবং তরুণদের উদ্যোক্তা হতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে অর্থনীতি শক্তিশালী করা হচ্ছে।
জিয়াউর রহমান দেশে খেলাপি ঋণের সংস্কৃতি ও এলিট শ্রেণি তৈরি করেছিলেন।
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের অগ্রযাত্রা থেমে গিয়েছিল।
আওয়ামী লীগ সরকার অর্থনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে।
ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উন্নয়ন দর্শনের উপর ভিত্তি করে কাজ করা হচ্ছে,দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বেসরকারি খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে,সরকার দুর্নীতি দমনে এবং স্বচ্ছতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে,বাংলাদেশ একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।
বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।